ভূমিকা /O কবচ ও মহিষমদিনী-কবচ ধারণের পূর্বে তিন দিন ধরিয়া “আখেটকউপাখ্যান৷ ” শ্ৰবণ করার কথা বলা হইয়াছে। যথা, আখেটকমুপাখ্যানং তত্ৰ কুৰ্য্যাদ দিনত্ৰয়ম। তদা ধরেন্মহাবিদ্যাং কবচং সৰ্ব্বকামদম্।।” তিন দিন ধরিয়া গীত হইবার মত কোন প্ৰসিদ্ধ পৌরাণিক ব্যাধোপাখ্যান আমাদের জানা নাই। দ্বিজ মাধবের চণ্ডীমঙ্গলে কালকেতুর কাহিনীটি তিন দিনে ছয় পালায় সমাপ্ত হইতে দেখা যায়। সুতরাং বিশ্বসারতন্ত্রে চণ্ডীমঙ্গল-কাহিনীর একটি প্রাচীন সূত্র পাওয়া যাইতেছে, এবিষয়ে কোনও সন্দেহ নাই। এবং মঙ্গলচণ্ডীর মুক্তি যে মূলতঃ সরস্বতী ও মহিষমদিনীর সমন্বয়েই গঠিত হইয়াছিল আমাদের এই মতও বিশ্বসারতন্ত্রে সমথিত হইতেছে। এশিয়াটিক সোসাইটিতে ও বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদে বিশ্বসারতন্ত্রের দুইখানি খণ্ডিত পুথি আছে। বিশ্বসারের অংশবিশেষ বলিয়া কথিত ঐ খণ্ডিত পুথি দুইটিতে শ্রীচৈতন্যের কথা বাণিত হইয়াছে। ২ কিন্তু বিশ্বাসারতন্ত্রের সম্পূর্ণ পুথিতে এই অংশ খুজিয়া পাই নাই। কালী, দুর্গ, ত্রিপুরসুন্দরী, মহিষমদিনী, সরস্বতী (যিনি বলি গ্রহণ করেন)-এই সকল তান্ত্রিক মাতৃমুক্তির যন্ত্র-কবচ-সহস্রনাম প্রভৃতি যাহাতে বণিত হইয়াছে, এইরূপ একখানি খাটি তন্ত্র-গ্রন্থে মধ্যপথে শ্রীচৈতন্যকে অবতার বলিয়া প্রমাণ করিবার চেষ্টা অস্বাভাবিক বলিয়াই মনে হয়। এই অংশটি প্রক্ষিপ্ত বলিয়া প্রমাণিত হইলে বিশ্বসারকে একখানি প্রাচীন তন্ত্র-গ্রন্থ दउि5 6म७ वांश्च शं न । বিশ্বাসারতন্ত্রে মঙ্গলচণ্ডী নামে কোনও দেবীর কথা পাওয়া না গেলেও, মহিষমদিনী ও সরস্বতীর প্রসঙ্গে আখেটক-উপাখ্যানের উল্লেখ থাকায় বুঝা যাইতেছে, মঙ্গলচণ্ডীর মিশ্র রূপ তখনও দানা বাধিয়া উঠে নাই। একটি কাহিনীকে অবলম্বন করিয়া দুইটি বিপরীত প্ৰকৃতি-বিশিষ্ট দেবী কিভাবে পরস্পরের দিকে অগ্রসর হইতেছেন, বিশ্বাসারে তাহারই ইঙ্গিত পাওয়া যায়। S S DDSDD DBDBDSBBBDDSgg DS SHYBYS KS JCHS S SHLHHLHLS DBDBuuBDC কবচ দুইটি উদ্ভূত হইয়াছে; কিন্তু ঐ গ্রন্থে সরস্বতী-কবচটি লক্ষ্মী-কবচ বলিয়া বাণিত হইয়াছে। সরস্বতী-কিবচে যেখানে “ তত্ৰ কুৰ্য্যাদু” পাঠ আছে, সেই স্থলে মহিষমদিনী-কৰচে “ কুমাৰ্যৈব” পাঠ দেখিতে পাওয়া যায় । i BB BDBD DDBDDBDLu BDDB BDDD BB BDBDB BDD DDBD DBDBBD उज बनिभा १ar कब्रिग्रांछिम ! D-60 B
