जूमिका না। বিশ্বসারতন্ত্রে তিন দিনের পালার কথা বলা হইয়াছে। কিন্তু রঘুনন্দন আট দিনের গীতের কথা উল্লেখ করিয়াছেন। মাধব এবং মুকুন্দরামও আট দিনের পালাই রচনা করিয়াছিলেন। মুকুন্দরাম মাণিক দত্ত নামে জনৈক কবিকে চণ্ডীমঙ্গলের আদি-কবি বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন। মাণিক দত্তের প্রদশিত পথেই মুকুন্দরাম অগ্রসর হইয়াছিলেন । এই উভয় কাহিনীই মাণিক দত্তের কাব্যে স্থানলাভ না করিলে মুকুন্দরাম কর্তৃক অনুকরণের এই স্বীকৃতি নিরর্থক হইয়া পড়ে। সুতরাং মাণিক দত্তের কাব্যেও এই উভয় কাহিনীই গ্রথিত হইয়াছিল সন্দেহ নাই। পরে মুকুন্দরামের সময়ে আসিয়া এই দুইটি কাহিনীর সহিত উমা-মহেশের পারিবারিক চিত্রটি সংযোজিত হয় । ইহাই হইল। ১৬শ শতাব্দী পৰ্য্যন্ত চণ্ডীমঙ্গলের গীত-কথার সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত । মাণিক দত্তের চণ্ডীমঙ্গলের একখানি পুথি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুথিশালায় রক্ষিত আছে। ইহাতে চণ্ডীমঙ্গলের উভয় কাহিনীই পাওয়া যায়। নানা কারণে এই কাব্যটিকে আমরা মাণিক দত্তের মূল রচনা বলিয়া গ্রহণ করিতে পারি না। তবে কতকগুলি বিষয়ে কাব্যখানি কিঞ্চিৎ অভিনব, সেজন্য ইহার আলোচনা হওয়া আবশ্যক । ইহাতে শিব ও দক্ষের বিরোধ, সতীর মৃত্যু, পাৰ্ব্বতীর জন্ম, গঙ্গা ও গৌরীর সপত্নীত্ব, কাত্তিক ও গণেশের জন্ম প্রভৃতি বাণিত হইয়াছে। আবার দেবীকে দিয়া মঙ্গল-দৈত্যের ন্যায় ধষাসুর নামে দৈত্যকেও বধ করানো হইয়াছে। সংস্কৃত চণ্ডীতেও ধূম্রলোচনাবধের কথা আছে। শিবায়নের ন্যায়। ইহাতেও শিবের কোচিনী-আসক্তির কথা বাণিত হইয়াছে। আবার অনুদামঙ্গলের দেবীর ন্যায় গৌরীও এখানে ভিক্ষুক শিবের জন্য অনুন্ন রন্ধন করিতেছেন, ইহা দেখান হইয়াছে এবং নারদকে এই কাব্যের একজন চরিত্ররূপে অঙ্কিত করা হইয়াছে। ইহাতে চৈতন্যের চৌতিশা ও দেবীর আত্ম-চৌতিশ অর্থাৎ ককারাদি বর্ণে আত্মকথা পাওয়া যাইতেছে। কাব্যটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হইল, ইহাতে নূতন নূতন motif স্বান লাভ করিয়াছে, মাধবানন্দ বা মুকুন্দরামের কাব্যে ঐ সকল গলপাংশ পাওয়া যায় না । ইহার ভাষা তেমন মাজিত নহে ও ছন্দ DBDLS YB DSDiB DD BDLDLDLL DB BBSDDuS BDBB SDBBBS অলপ একটু উদ্ধৃত করিলেই তাহা বুঝা যাইবে। দেবী দয়াপরবশ হইয়া *$१ाँंद वज्र जिन : জন্তি জীব যত ছিল জগত-সংসারে । সভাকে বর দিল। তবে সৰ্ব্বমঙ্গলে ।
