JyO মঙ্গলচণ্ডীর গীত নাই । সেজন্য শাক্ত পদাবলীর কেন্দ্রীভূত শান্ত দেবী-মুক্তিটি সরস্বতী নহেন, তিনি উমা । এই উমা বৈদিক সরস্বতীর নিকট হইতে আলোক সংগ্ৰহ করিয়া cकहनांश्रनिषत्न (७,२९) 'बमबानिनी उभा'-क्रहश्र क्षुर्थन यांबिठउ1 श्न। পরে তিনি সংস্কৃত পুরাণ-উপপুরাণের মধ্য দিয়া বাংলা-সাহিত্যে মুকুন্দরামের কাব্যে প্রথম আবির্ভ তা হন ও অন্নদামঙ্গলে পুষ্টি ও শাক্ত পদাবলীতে পরিণতি লাভ করেন। মুকুন্দরামের কাব্য যেরূপ মঙ্গলচণ্ডীর ক্রমবিকাশের ইতিহাসের এক অংশের উপর আলোক-সম্পাত করিতেছে, দ্বিজ মাধবের কাব্যও সেইরূপ এই ইতিহাসের পূর্বতন অধ্যায়টি বুঝিতে আমাদিগকে সহায়তা করিতেছে। ইহাতে দেবীর যে-শান্তোগ্র রূপটি পাওয়া যায়, তাহাই তান্ত্রিক মাতৃমুক্তির প্রকৃত রূপ। এই মূল্যবানু কাব্যটি এ পৰ্যন্ত সাধারণ পাঠকের অগোচরে ছিল । সেজন্য আমরা ইহার একটি মুদ্রিত সংস্করণ প্রকাশে প্রবৃত্ত হই। মুকুন্দরামের চণ্ডীমঙ্গল উৎকৃষ্ট কাব্য সন্দেহ নাই, কিন্তু দ্বিজ মাধবের কাব্য নিকৃষ্ট হইবে না } এই কাব্যের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হইল, এক দিকে ইহা যেমন উৎকৃষ্ট কাব্যগুণের অধিকারী, অন্য দিকে মঙ্গলচণ্ডীর উপর তন্ত্রের প্রভাব-সম্বন্ধে ইহাতে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত পাওয়া যায়। মুকুন্দরাম পুরাণ হইতে উপাদান সংগ্ৰহ করিয়া তাঁহার কাব্যের পরিবেশ রচনা করিয়াছেন। যক্ষ-বিদ্যাধর- অপসারদের বর্ণনায় তাহার কাব্য পূৰ্ণ । প্রয়োজন হইলে নারদ আসিয়া তাহার কাহিনীতে গতি-সঞ্চার করেন । রামায়ণমহাভারত ও বিবিধ পুরাণের সারগর্ভ গলপাংশ মুকুন্দরাম সংক্ষেপে ও সুকৌশলে তাহার কাব্যে ব্যবহার করিয়াছেন। কিন্তু দ্বিজ মাধবের কাব্যে পুরাণ অপেক্ষা তন্ত্রের প্রভাব অধিক পরিমাণে লক্ষিত হয়। মুকুন্দরামের কাব্যে এই তান্ত্রিক আবহাওয়া পাওয়া যায় না। উভয় কবি যেভাবে তাঁহাদের কাহিনীর গোড়াপত্তন করিয়াছেন, তাহাতেই এই পার্থক্য সুস্পষ্ট হইয়া উঠিয়াছে। দ্বিজ মাধবের কাব্যে পাই, নীলাম্বর মৃত্যুঞ্জয়-জ্ঞান শিক্ষা করিবার জন্য শিবের নিকট গেলে DD DDBB BueSuBDB DDDB BB S DDDD DBB D BDBDBD মৰ্ত্ত্যে তাহাকে কালকেতুরূপে অভিশপ্ত-জীবন যাপন করিতে হয় ও শাপমোচনান্তে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিলে শিব তাঁহাকে মৃত্যুঞ্জয়-জ্ঞান শিক্ষা দেন। এই তত্ত্ব-স্বজ্ঞানের প্রসঙ্গে দ্বিজ মাধব তান্ত্রিক সাধনার কথাই বৰ্ণনা করিয়াছেন। তুলনীয় : হৃদিপদে বসি হংসে করে নানা কেলি। কৰ্ম্মযোগে জানি করে পিণ্ডের বলাবলী ।
