जूषिका SotAO (২) বিশ্ৰাম দিবস। আট ७न औउ (नर्थ नाb আসরে করাহ অধিষ্ঠান । কিন্তু মুকুন্দরামের গীতটিতে পালা-বিভাগ পাওয়া যায় না। দ্বিজ মাধবের কাব্য এই দিক দিয়া প্রাচীন ধারাট বজায় রাখিয়াছে। ইহার সমস্ত পুথিতেই সুস্পষ্ট পালা-বিভাগ দেখিতে পাওয়া যায়। কোথাও এই নিয়মের ব্যতিক্রম নাই । দ্বিজ মাধবের কাব্যের সমস্ত পুথিতেই গীতটি চতুৰ্দশ পালায় বিভক্ত। এই প্রসঙ্গে একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় এই যে, দ্বিজ মাধবের গীতটিতে কালকেতুকাহিনীর শেষ অংশ ও ধনপতি-কাহিনীর প্রথম অংশ একই পালার অন্তর্ভুক্ত করা হইয়াছিল। আমরা মূল পালা-বিন্যাস সামান্য পরিবত্তিত করিয়া औडटिक (सांन श्रiनाम बिऊङ कब्रिब्रांछि। शूल श्रीला-बिनrांश अनूगांश यां দিনের মধ্যে দুই দিন শুধু এক বেলা গীত গাওয়া হইত। ঐ দুই দিন অবশিষ্ট কাল সম্ভবতঃ পূজার জন্য নিদিষ্ট ছিল। শুধু দুই স্থানে পালা-বিভাগ সামান্য পরিবত্তিত করা হইয়াছে, ইহা ছাড়া মূল পালা-বিন্যাসে কোনরূপ হস্তক্ষেপ করা হয় নাই। ঘটনার ঘাত-প্ৰতিঘাত অনুযায়ী পালা-বিভাগ করিয়া দ্বিজ BDB BDDD BDDDBDDB BBDuDuD DBBBBD DDDDDBD SS DDBDBDBDBB DDD DBDD বর্ণনা-কুশল কবি ছিলেন না । তাঁহার প্রকাশ-ভঙ্গীও মুকুন্দের ন্যায় নাজিত নহে। কিন্তু তাঁহার প্রধান বৈশিষ্ট্য, তিনি বর্ণনা করিতে বসিয়া গলে পর BgBSBLBD S DBBDB DDS BDBDDS SDDDB BD DDD BBDDB কেন্দ্ৰ করিয়াই তিনি যখন যেরূপ প্রয়োজন লৌকিক ও অলৌকিক চরিত্রের এবং লৌকিক ও অলৌকিক ঘটনার সমাবেশ করিয়াছেন । কোথাও আতিশয্য নাই। সুনিপুণ পালা-বিন্যাস এবং চরিত্র ও ঘটনার সামঞ্জস্যপূর্ণ সমাবেশ थांकांग्र, श्रांब्रिolibा ऊँीशंब औउ-कथा अश्रृंदर्द श्वा छठिंग्रांटछ। প্রাচীন বাংলা-সাহিত্যে এক শ্রেণীর রচনাকে মঙ্গল-গান বা মঙ্গল-গীত বলা হইত। চণ্ডীমঙ্গলগুলি এই শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। সংস্কৃত-সাহিত্যেও মঙ্গল-গীত বা মঙ্গল-গাথিকার উল্লেখ পাওয়া যায়। মহাবংশে ১ এক প্রকার মঙ্গল-গীতের উল্লেখ পাওয়া যায়, ইহা আনন্দোৎসবের সময় কয়েক দিবস ব্যাপিয়া গীত হইত। জয়দেবের গীত-গোবিন্দও একখানি মঙ্গল-গীতি । এই কাব্যটি দ্বাদশ • সর্গে ’ বিভক্ত হইলেও সংস্কৃত মহাকাব্যের অন্য কোনও লক্ষণ ইহাতে নাই। গীত-গোবিন্দে ২৪টি গান এবং গানগুলির মাঝে মাঝে ر E. Thomas, Mahavamsa, Colombo, 1837, p. 99.
