পাতা:মঙ্গল সমাচার মাতিউ রচিত আর মঙ্গল সমাচার য়োহন রচিত.djvu/৩৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফ্লোহল, নইম অধ্যায়। ২৪ তখন তাহার পুনরায় সে পূৰ্বান্ধ মনুষ্যকে ডাকিল, এফ তাছাকে কহিল, ঈশ্বরের প্রশংসা কর, ঐ মানুষ পাতকী আছে অর্ণ মরা জনি । ২৫ সে উভয় করিয়া কহিল, সে পাতকী আছে, কি না আছে, তাহা আমি জানি না, এক কথা আমি জানি, যে পূৰ্বে আমি অন্ধ ছিলাম, এখন আমি দেথিতে পাই । ২৬ তখন তাহারা পুনশ্চ কহিল, সে তোমাকে কি করিল, কিমতে তোমার চক্ষু ভাল করিল। o ২৭ সে পুত্ব স্তর করিল, আমি তো কহিয়াছি, কিন্তু তোমরা শুনিল না, কি নিমিত্তে আরবার শুনিতে চাহ ? তোমরাও তাহার শিষ্য না কি হইবা ? ২৮ তখন তাহারণ তাঁহাকে তিরস্থার করিতে লাগিল, ও বলিল, তুই তাহার শিষ্য, আমরা মুশার শিষ্য। ২৯ মুশাকে ঈশ্বর বলিলেন আমরা জানি, কিন্তু এ কোথাকার লোক তাহ আমরা জানি না । ৩০ সে মনুষ্য তাহারদিগকে উত্তর করিয়া কহিল ভাল এই তে অসম্ভব কথা, তিনি আমাকে চক্ষু দিয়াছেন, তত্ৰাপি তোমরা জান না, সে কোথাকার লোক । ৩১ আমরা তো জানি, যে পাপিলোকের কথা ঈশ্বর শুরণ করেন না, কিন্তু তাহার ভক্ত এবং তাহার ইচ্ছা পালক কেহ যদি হয়, তাহার কথা ঈশ্বর অবশ্য শুনেন ৷ ৩২ জগতের প্রথমাবধি কখন শুনা যায় নাই, যে কোন মানুষ জন্মান্ধের চক্ষু ভাল করিয়াছে। ৩৩ এ মনুষ্য যদি ঈশ্বর হইতে না হইত, সে কিছু করিতে পারিত না। -