পাতা:মঙ্গল সমাচার মাতিউ রচিত আর মঙ্গল সমাচার য়োহন রচিত.djvu/৩৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্লোহন, দ্বাদশ অধ্যায়। ২৯ অতএব যে লোক তাহার আশপাশ দাড়াইল সে কথা শুনিল, তাহার বলিতে লাগিল, যে মেঘের গৰ্জ্জন আছে ; অনেঃ কহিল, যে একটা স্বৰ্গীয় দূত তাহকে কথা কহিতেছে। ৩৭ য়িত্ত উত্তর করিয়া কহিলেন, এই শব্দ আমার জন্যে আইল না, কিন্তু তোমারদের নিমিত্তে । ৩১ এখন এই জগতের বিচার উপস্থিত হইল, এখন এই জগৎপতিকে বাহির করা যাইবেক । o ৩২ এবং আমি যদি ভূমিহইতে উত্থিত হই, তবে আমি আপনার ঠাই সকল মনুষেরদিগকেই আকর্ষণ করিব। ৩৩ তিনি আপনার মরুণ কি প্রকারে হইবে তাহা বুঝাইতে ইহা কৃছিলেন। ৩৪ লোকেরণ তাঁহাকে কহিল, আমরা ব্যবস্থার গ্রন্থে শুনিয়াছি, যে খ্ৰীষ্ট তিনি নিত্য থাকেন, তুমি কেমন কহিতেছ যে মনুষ্য পুত্রের উত্থান হইতে হয় ? এই যে মনুষ্য পুত্র সে কেটশ ৈ ৩৫ খ্রিস্তু তাহারদিগকে কহিলেন, আর কিঞ্চিৎ কাল দীপ্তি তোমারদের সহিত আছে; যাবৎ দীপ্তি তোমারদের স্থানে থাকে, তাবৎ গতি কর, যেন তোমারদের উপর অন্ধকার না আসিয়া পড়ে, কেননা যে অন্ধকারে গমন করে, সে কোথায় যাইতেছে তাহ! জানে না । ৩৬ যাবৎ তোমারদের কাছে দীপ্তি আছে, তাবৎ দীপ্তিতে বিশ্বাস কর, যেন দীপ্তির সন্তান হও, য়িত্ত এই কথা কহিয়া পুস্থান করিলেন, এবং তাহারদের সাক্ষাৎ হইতে লুকাইয় থাকিলেন । ৩৭ কিন্তু তিনি এতেক আশ্চর্য তাহারদের সাক্ষাতে করিয়াছিলেন, তত্ৰাপিও উহাকে তাহার প্রত্যয় করিল না।