পাতা:মণিপুরের সেনাপতি (শেষ অংশ) - প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
সেনাপতি।
১১৩

 টিকেন্দ্রজিৎ প্রাণের আশা পরিত্যাগপূর্ব্বক একবার শেষ উপায় অবলম্বন করিলেন। প্রাণভিক্ষা চাহিয়া গবর্নর জেনারেল সাহেবের নিকট এক আবেদন করিলেন, এবং তাহার পক্ষ হইতে তাহার দুঃখকাহিনী বলিবার নিমিত্ত কৌন্সলী শ্রীযুক্ত মনোমোহন ঘোষকে নিযুক্ত করিলেন। প্রথমে গবর্নর জেনারেল সাহেব ১০ই জুলাই পর্য্যন্ত তাহার আবেদনের দিন স্থির করিয়া দেন, কিন্তু মনোমোহন বাবু বিশেষরূপে ওজর-আপত্তি প্রদর্শন করায়, পরিশেষে সেই দিন ৩১শে জুলাই স্থির হয়। কিন্তু গবর্নর জেনারেল বাহাদুর নিজে বক্তৃতা শুনিতে অসম্মত হয়েন, এবং তাহার যাহা কিছু বলিবার আছে, তাহা লিখিয়া জানাইতে অনুমতি দেন।

 এই অনুমতি-প্রাপ্তে মনোমোহন ও লালমোহন দুই ভাই বিশেষ যত্ন ও পরিশ্রম-পূর্ব্বক একখানি সুদীর্ঘ আবেদন-পত্র প্রস্তুত করেন, এবং এই সম্বন্ধীয় বিষয়ে তিনি যাহা কিছু বলিতে ইচ্ছা করিয়াছিলেন, তাহার সমস্তই ইহার ভিতর সন্নিবেশিত করেন। ঐ আবেদনপত্র ৩১শে জুলাই তারিখে শ্রীযুক্ত বড়লাট বাহাদুরের সমীপে প্রেরিত হয়।



    thing tends to prove that it was a mere preference to avoid a meeting with the Chief Commissioner, The accused was able to meet the Chief Commissioner some miles out of Manipur; he was able to attend the Durbar at noon on the same day on horse-back; and it was only after he had been kept waiting outside the Residency-gate some little time that he returned to his house.