পাতা:মদীয় আচার্য্যদেব - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अीघ्र अibijव । প্ৰত্যক্ষভাবে দেওয়া নেওয়া যাইতে পারে ”। অতএব আগে ধাৰ্ম্মিক হও, দিবার মত কিছু অৰ্জন কর, তার পর জগতের সম্মুখে দাড়াইয়া উহা দাও গিয়া । ধৰ্ম্ম বাক্যাড়ম্বর নহে, অথবা মতবাদবিশেষ নহে অথবা সাম্প্রদায়িকতা নহে। সম্প্রদায়ে বা সমাজে ধৰ্ম্ম থাকিতে পারে না । ধৰ্ম্মআত্মার সহিত পরমাত্মার সম্বন্ধ লইয়া । উহা লইয়া সমাজ কি হইবে ? কোন ধৰ্ম্ম কি কখন কোন সমিতি বা সঙ্ঘ দ্বারা প্ৰচারিত হইয়াছে ? ঐ রূপ সমাজ করিলে ধৰ্ম্ম ব্যবসাদারিতে পরিণত হয়। আর যেখানে এইরূপ ব্যবসাদারি ঢোকে, সেখানেই ধৰ্ম্মের লোপ। এশিয়াই জগতের সকল ধৰ্ম্মের প্রাচীন জন্মভূমি। উহাদের মধ্যে এমন একটা ধৰ্ম্মের নাম কর, যাহা প্ৰণালীবদ্ধ সঙ্ঘের দ্বারা প্রচারিত হইয়াছে। এরূপ একটীরও তুমি নাম করিতে পরিবে না। ইউরোপই এই উপায়ে ধৰ্ম্মপ্রচারের চেষ্টা করিয়াছিল। আর সেই জন্যই উহা এশিয়ার মত কখনই সমগ্র জগতে আধ্যাত্মিক ভাবের বন্যা ছুটাইতে পারে নাই। কতকগুলি ভোটের সংখ্যাধিক্য হইলেই কি মানুষ অধিক ধাৰ্ম্মিক হইবে, অথবা উহার সংখ্যাল্পতায় কম ধাৰ্ম্মিক হইবে ? মন্দির বা চার্চ নিৰ্ম্মাণ অথবা সমবেত উপাসনায় যোগ দিলেই ধৰ্ম্ম হয় না। অথবা কোন গ্রন্থে G