মধুক্রম শরভের মেঘ রসিকের সাথে গিরীর বেশ হয়নাক বনিবন। মধ্যে মধ্যে কুরুক্ষেত্র বাধাবেই অঞ্জনা । একটু আগেই লঙ্কাকাও আজো হয়ে গেল বেশ, রণক্লান্ত অঞ্জন তাই ফেলে দ্রুত নিঃশ্বেস । মুখরা বৌয়ের পরুষ-বচন নিরীহ রসিকলাল নীরবে সহিয়া আসিছে সকলি নতমুখে এতকাল । অতিষ্ঠ হয়ে বেচারা রসিক আজিকার ঘটনায় কহিল কাতরে—“চল্লাম আমি, যেদিকে দু'চোখ যায় ।”— বলিয়া সে হায় বাহিরিল. পথে নিদারুণ ক্ষোভে-দুখে ; বাচাল গিল্পী দ্বার আগলিয়া দাড়াইল বৃথা রুখে । 素 帶 米 গৃহে অঞ্জনা অশন-ভূষণ বিলাস-ব্যসন ছাড়ি' দিনান্তে সাঝে ভাবে—“সে কি তবে ফিরিবে না আর বাড়ী ।” ভীতি-বিহালে কর-যোড়ে শেষে আপনার মনে কয়— “এ কি করিলাম । তুচ্ছ ব্যাপারে একি হল, দয়াময় ?” তুলসীতলায় মাথা কুটি পুন কহিল—“দয়াল প্রভূ, স্বামীরে ফিরায়ে দাও, তা"রে আর বলিৰ না কিছু কভু !” এমন সময় ফিরিল রসিক গৃহেতে হৃষ্টমনে ; н মুর পান্টিয়ে অঞ্জনা কয়—”ফিরে এলে কি কারণে ?” কৌতুক-রসে হাসিয়া রসিক কহিল অঞ্জনায়— । “চোখ দু'টো যদি নিয়ে আসে মোরে—আমার কি দোষ তার ” 圖 8 鸭
