পাতা:মনসামঙ্গল - ক্ষেমানন্দ দাস.pdf/৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6!o अनजमक्रढा । কস্থা বলে যদি দয়া করিলে আপনে । মোর পত্র নঞে যাহ উজানী ভুবনে ॥ পত্র লয়ে সেই কাক উজানী চলিল । সাহের মন্দিরে যাঞে দরশন দিল ॥ কা-ক' শব্দ করে কাক বসি দে{ওয়ালেতে । চুহিল(১) বেণ্যানী তখন পাইল শুনিতে ॥ আঙ্গিন বাহির হয়ে বলএ বেণ্যামী { বেহুলার তত্ত্ব কাক কিছু জান তুমি ॥ কাক বলে বেহুল আছে বালীচরের ঘাটে । পত্র দিয়ে পাঠাইল তোমাব নিকটে ॥ বেণ্যানী বলে পত্র দেহ আমার সাক্ষাতে । কি কথা কহিল বেহুল কহত তুরিতে। শুনহ বেণ্যানী এই আমার বচন । বেহুল বেণtণী যত কৈলা নিবেদন ॥ আমার প্রণাম কাক মা বাপেরে বোল্য । অভাগী বেহুল মাত পাথরে ভাসিল ॥ যদি মোর পতি বাঁচে যাইব তথাই । নতুবা সবার সঙ্গে আর দেখা নাঞি ॥ এতেক শুনিঞে বেণ্যানী কান্দে উচ্চৈঃস্বরে বধূগণ তার সঙ্গে কোলাহল করে ॥ ( ১ ) অধিকাংশ মনসার ভাসানের পুথি ও মুদ্রিত পুস্তকে “অমল।” পাঠ আছে, দুই একখানি মনসামঙ্গলে কমলা পাঠও দৃষ্ট হয়।