পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

本颈ó烈四零1可忆西 বড় সহরের লোকজন ও ব্যবসাবাণিজ্য দেখলে কেউ বলতে পারবে না। যে এই সাংহাই সহরের ওপর বর্তমানে জাপানী সৈন্যবাহিনী আক্ৰমণ করতে আসছে পিপিং থেকে । কিছু বদলায় নি যেন, মনে হয় প্রতিদিনের জীবন যাত্রা সহজ ও উদ্বেগশূন্য ভাবেই চলেছে । এখানে প্রোফেসার লি ওদের কাছ থেকে বিদায় দিলেন । খুব বড় ধুসর রংয়ের সামরিক লৱীতে চড়ে ওরা একটা বড় ল স্বামত বাড়ীব সামনে নীত হোল । বাড়ীটা সামরিক বিভাগের একটা বড় দপ্তরখানা, এ ওদেব বুঝতে দেরী হোল না-ইউনিফৰ্ম্ম পরা সৈন্যদল ও অফিসারে ভৰ্ত্তি | প্ৰতি কামরায় চীনা ভাষায় সাইমবােড অ্যাটা । অফিসার দল ঢুকছে বেরুচ্ছে, সকলের মুখেই ব্যস্ততার ভাব, উদ্বেগেব চিহ্ন ! দু। তিন জায়গায় ওদের নাম লেখা হোল-ওদের সঙ্গে করে নিয়ে এসেছে যে চীনা অফিসার, সে প্রত্যেক জায়গায় একটা লম্বা হলদে চীনা ভাষায় লিখিত কাগজ খুলে ধরলে টেবিলের ওপর । তবুও আইনকানুন শেষ হলো না-অবশেষে একটা কামরার সামনে ওদের দাড় করালে | কামরার মধ্যে নিশ্চয় কোনো বড় কৰ্ম্মচারীর আড্ডা, কারণ কামরার সামনে দশন প্রার্থী সামরিক অফিসার ও অন্যান্য লোকের ভিড় লেগেছে । ভিড় ঠেলে একটু কাছে গিয়ে বিমল পড়লে দরজার গায়ে পিতলের ফলকে ইংরাজিতে লেখা আছে-জেনারেল চু-সিট-টে, অফিসার কমাণ্ডিং নাইনটনাথ রুট আৰ্ম্মি । ওদের বেশীক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি-জেনারেল সাহেবের কামরায় শীঘ্রই ডাক পড়লো | বড় টেবিলের ওপাশে এক 88