পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भ८°झ एठश् c বিমলের গা তখনও যেন কঁপিছে। জীবনে এ রকম দৃশ্য কখনো দেখবার কল্পনাও সে করেনি। যুদ্ধ না শিশুপাল বধ । এ্যালিস ওঁ বিমলের কাজ অনেক সংক্ষেপ হয়ে গিয়েছিল । ংসস্তুপের মধ্যে আহত কেউ ছিল না-সবাই মৃত । সব শেষ হয়ে যাবার পরে বিমল বল্লে-এ্যালিস, এখন কি করবে ? আর কি চীনে পল্লীতে যাবে এখন ? এ্যালিস বল্লে-যেতাম। কিন্তু এই যে বোমা-ফেলা হয়ে গেল, এর সোরগোল অনেক দূর পর্য্যন্ত গড়িয়েছে তো । কনশেসনের সবাই আমাদের জন্যে চিন্তিত হয়ে পড়বে ! সুতরাং চলো ফেরা যাক। তেব কিছুদূবে যেতেই দেখলে হাসপাতালের আঙ্গুলেন্স ছুটােছুটি করছে। চীনা গবৰ্ণমেণ্টের এ্যান্টি-এয়ারক্র্যাফট কামানগুলো চারিদিক থেকে ছোড়া হতে লাগলো-কিন্তু তখন জাপানী বিমান কোথায় ? আকাশের কোনো দিকেই তার পাত্তা নেই । ওরা কনশেসনে ফিরে এল। সুরেশ্বরের কাছে বিমল খুব বকুনি খেল, তাকে ফেলে যাওয়ার জন্যে । এ্যালিস বল্লে-ওকে বকচো কেন-আমি ভেবেছি আজ বিকেলে আবার চীনাপাড়ায় যাবার চেষ্টা করবো । তুমি চলে না, সুরেশ্বর ? এবার ওদের সঙ্গে আর একটি মেয়ে যাবে বল্পে । এ্যালিসের সঙ্গে পড়তো, তার নাম মিনি-মিনি বেরিংটন । বিকেলে ওরা ট্যাক্সি আনালে। ওদের ট্যাক্সি কন শেসনের গেট পৰ্য্যন্ত এসেছে-(এমন সময় একজন তরুণ চীনা সামরিক কৰ্ম্মচারী ওদের BIांgिथiना थiभां८ल । दक्ष-अi१नां g कांथांध्र यांgदन ? Got R