পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भg०द्ध gश बांड সার্জন এসে নাড়ী দেখলেন । এ্যালিস নীরবে ওদের মুখের দিকে চেয়ে রইল । নাড়ী থেকে হাত নামিয়ে সার্জন গম্ভীর মুখে বল্লেন-বাইশটা পূৱলো। এ্যালিস নিস্পন্দ অবস্থায় দাডিয়ে আছে দেখে বল্লেন-চলো নাস, ট্ৰেচাব ওয়ালারা এসে লাস নিয়ে যাবে-এখন সবাই বাইবে চলে যাইওপব ওয়ালার আদেশ পেয়ে বিমল আগে এ্যালিসের কাছে এলো এবং তাকে আস্তে আস্তে হাত ধবে ধুমলোক থেকে উদ্ধার করে ডানদিকের বড় দরজা দিয়ে কম্পাউণ্ডের খোলা হাওয়ায় নিয়ে এল। আকাশের দিকে চোখ তুলে দেখেই এ্যালিসকে বািল্ল-ঐ দেখ এ্যালিস, তিনখানা জাপানী বম্বার - এগারো ঘণ্টা সমানে ডিউটিতে থাকবার পরে বিমল, এ্যালিস, সুরেশ্বর ও মিনি বাইরের ফুটপাথে পা দিলে । চ্যাং সে লীন এ্যাভিনিউ প্ৰসিদ্ধ দেশনায়ক চ্যাং সে লীনের নামে হয়েছে-রেড শাটদের প্রভাবে । সাংহাইয়ের মধ্যে এটা একটি প্ৰসিদ্ধ রাস্তা, রাস্তার ধারে ফুটপাথে সামিয়ানার নীচে চা ও শূওরের মাংসের দোকান | লোকজনের বেজায় ভিড় ।


এই এভিনিউয়ের ধারেই গভৰ্ণমেণ্ট হাসপাতাল । ওরা যখন ফুটপাথে

পা দিলে, তখন হাসপাতালের বা অংশে মহা হৈ চৈ চলছে। সেপটিক ওয়ার্ড জাপানী বোমায় চূর্ণ হয়ে গিয়েছে-সম্ভবতঃ একটা রোগীও বঁাচেনি cग अicéद्र ! মিনি দেখতে যাচ্ছিল-বিমল বারণ করলে । Öþr