পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

双颈乙a阿g零t可忆骄 গিয়ে দরকার নেই-চীনা গুণ্ড এই সময় দেশ ছেয়ে ফেলেছে। নামো cq 14 দুখানা রিকসাই পাশাপাশি যাচ্ছিল। এবার মিনিদের রিকুসাখানা এগিয়ে গেল এবং বিমল কিছু বলবার পূর্বেই রিক্সাখানা হঠাৎ পথের মোড় ঘুরে পাশের একটা সংকীর্ণ গলির মধ্যে ঢুকে পড়লো । বিমলদের রিকসাখানা কিন্তু তখন সোজারাস্তা বেয়েই দ্রুত চলেছে । বিমলের ও সুরেশ্বরের চীৎকার সে আদৌ কর্ণপাত করলে না । বিমল লাফ দিয়ে রিকসাওয়ালার ঘাড়ে পড়লো রিকস থেকে । রিকসাখানা উণ্টে গেল সঙ্গে সঙ্গে। সুরেশ্বর রিক্সার সঙ্গে চীৎপাত হয়ে পড়ে গেল। রিকসাওয়ালাটা সেখানে বসে পড়লো-ওর ওপর বিমল । রিকসাওয়ালা একটু পরেই গা ঝেড়ে উঠে, চীনা ভাষায় কি একটা দুৰ্বোধ্য কথা বলে উঠে, ওদের নিয়ে এগিয়ে এল । বিমল চেচিয়ে বলে উঠলেী-সুরেশ্বর-সাবধান ! রিকসাওয়ালার হাতে একখানা বড় চকচকে ছোরা দেখা গেল । সুরেশ্বর পেছন থেকে তাকে জোরে এক ধাক্কা লাগালে । সে গিয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়লো আবার বিমলেরই উপর । বিমলের সঙ্গে তার ভীষণ ধ্বস্তাধবস্তি সুরু হোল । বিমলের রীতিমত শরীরচর্চা করা ছিল । মিনিট পােচ ছয়ের মধ্যে রিকসাওয়ালাকে মাটিতে ফেলে, বিমল তার হাত মুচডে ছোরা খান টান দিয়ে ফেলে বল্লে-ওখান তুলে নাও সুরেশ্বর-তাবিপর এই বদমাইসটার গলায় বসিয়ে দাও ছোরা হাত থেকে খসে যাওয়াতে বদমাইসটা নিরুৎসাহ ও ভীত হয়ে পড়লো-এইবার ছোরা বসানোর কথা শুনে, সে বিমলের কাছ থেকে নিজেকে ছিনিয়ে নিয়ে উৰ্দ্ধশ্বাসে ছুটি দিলে। সব ব্যাপারটা ঘটে গোল وه