পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भमनtभाक्ष्म ऊर्कशझांझ । :૨૧ স্বালক বালিকাগণের এরূপ পাঠোপযোগী পুস্তক বাড়ারায় মাই বলিলেও অত্যুক্তি হয় না । , “শিশু শিক্ষা" ত্রয়ের রচনা দেখিয় বেথুন সাহেব জাহার প্রতি যৎপরোনাস্তি সন্তুষ্ট হইয়া কহিলেন “মদন ! তোমার শিশু শিক্ষা রচনায় আমি অত্যন্ত আলোদিত হইয়াছি । জামি তোমার কোন উপকার করিতে ইচ্ছা করি । বল, কি উপকার করিলে ভূমি সন্তুষ্ট হও ।” তর্কালঙ্কার মহাশয় এতদূর উন্নতচেতা ও তেজস্বী ছিলেন যে তিনি প্রত্যুত্তরে কহিলেন “মহাশয়! আপনি বিপুল জলধি অতিক্রম করিয়া বঙ্গদেশে জালিয়া বঙ্গকামিনীদিগের শোচনীয় অবস্থা দেখিয়া তন্মোচনের চেষ্টায় এই বালিকা বিদ্যালয়ট সংস্থাপন করিয়াছেন। আমি বঙ্গবাসী ; বিদেশীয় মহাত্মা আমাদের দেশীয় রমণীগণের স্তুরবস্থা মোচনে কৃতসংকল্প হইয়াছেন। আমি তাহার চেষ্টায় সাহায্য মাত্র করিয়াছি । ইহাতে আমি কিসে পুরস্কারের যোগ্য !” ইহা শুনিয়া বেথুন সাহেব কিঞ্চিৎ লজ্জিত হইলেন, ' কিন্তু যে কোন উপায়েই হউক তাহার উপকার করিতে সচেষ্ট রছিলেন । ኀ ங் কিয়দিন মধ্যেই মুরশিদাবাদের জজ পণ্ডিতের পদ পৃষ্ঠ হয়। তর্কালঙ্কার মহাশয় বায়ু পরিবর্তন মানসে উক্ত পদ প্রাপ্তির জষ্ঠ বেথুন সাহেবের নিকট স্বীয় অভিলাষ প্রকাশ করেন । ১৮৫৫ খৃষ্টাব্দে তর্কালঙ্কার মহাশয় ঐ পদে নিযুক্ত হইয়া মুরশিদাবাদ যাত্র করেন । তিনি ঐ পদে ছয় বৎসর কাল অতিবাহিত করিয়া অবশেষে ঐ স্থানের ডেপুটী মাঙ্গিষ্ট্রেট, পদে নিযুক্ত হন। মদনমোহন মুরশিদাবাদে জাবাল বৃদ্ধ