डख्ठि मां श्री ? তঁহার মুখ গম্ভীর । সেই গম্ভীর আননে বেদনার অস্ফুট রেখা তখনও বিলুপ্ত হয় নাই । শিশু দাদা মহাশয়ের কাছে ছুটিয়া গেল। ফটোখানি তুলিয়া ধরিয়া বলিল, “দাদা ম’শায়, মা আমাকে মামাবাবুর ছবি দিয়েছে। দাদা, মামাবাবু কোথায় ? আমি তার কাছে যাব।” কিন্তু অন্য দিনের মত দাদামহাশয়ের মুখে প্ৰসন্ন হাসিটি না দেখিয়া শিশু বিস্মিতভাবে চমকিয়া দাড়াইল। দাদা মহাশয় আজ তাহাকে কোলে লইল না কেন ? অভিমানে ফেলুর হৃদয় পূর্ণ হইল । মািনমুখে, ছাল-ছািল-নেত্রে সে জননীর পাশ্বে গিয়া দাড়াইল । পিতা ডাকিলেন, “বসন্ত !” সে আহৰাণে সহস্র তিরস্কারের তীব্ৰগর্জন যেন ধ্বনিত হইয়া উঠিল। অপরাধিনীর ন্যায় নতমুখে বসন্ত উঠিযা দাড়াইল । ফেলু, বিস্ময়দীপ্ত নয়নযুগল তুলিয়া একবার জননীর, আরবার মাতামহের পানে চাহিতে লাগিল। তাহার কুন্দশুভ্ৰ অকলুষ হৃদয়ে কুটীল সংসারের তীব্র তাপ ত স্পর্শ করে নাই ! গম্ভীরকণ্ঠে বেদান্তবাগীশ বলিলেন, “পিত হইয়াও যে পুত্রের আদর্শ চরিত্রকে একদিন মনে শ্রদ্ধা করিতাম, এখন তাহার অপবিত্ৰ স্থতি হৃদয় হইতে সমলে উৎপাটিত করিয়া ফেলিয়াছি ! এই সরল সুন্দর শিশুর পবিত্র হৃদযে তাহার TRS 9
