পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

У 3. o মোঙ্গাইলমার বিবরণ । মোসাইলমা নমিক দ্বিতীয় ব্যক্তি অতি সন্ত্রাস্ত ছিলেন। তিনি প্রতিম পুজার বিরুদ্ধে কোরানের ন্যায় এক পুস্তক রচম} করিয় ভাহীকে ঈশ্বরদত্ত বলিয়া প্রকাশ করিলেন। অংশ কালের মধ্যে অনেক লোক র্তাহার শিব হইলে তিনি মহম্মদ८क *बझांझ मैरे ७वंडांश् कश्लेिटलम, अरेन्नन, त्रांभङ्ग फूरें जन মিলিয়৷ পৃথিবীকে ভাগ করিয়া লই। ঐ পত্রের শিরোনামে লিখিলেন, আল্লার প্রেরিত মহম্মদের প্রতি আল্লার প্রেরিত মোসাইলম এই পত্র লিৰিতেছেন। মহম্মদ তৎকালে পীড়িত ছিলেন, তথাপি যুদ্ধের আয়োজন করিয়া তিনি তদ্ভুত্তরে এই কথা “ মাত্র লিখিলেম, অল্পীর প্রেরিত মহম্মদ মিথ্যাবদি মোসাইলমার প্রতি লিখিতেছেন । মেহম্মদের মৃত্যুর পর খালিদ মোসাইলমাকৈ আক্রমণ করিলে তিনি দশ সহস্র শিষ্যের গ্রহিত রুণে পতিত হইলেন । যে বড়শাদ্বারা মহম্মদের পিতৃব্য হত হইয়াছিলেন, তদুরাই মোয়াইলম হাবেশ দেশীয় এক জন ক্রীত দাসকর্তৃক আহত হইয়া প্রাণ ত্যাগ করিলেন । পরে উহার অবশিষ্ট্র শিষ্যের খড়েনর ভয়ে ইসলাম অর্থাৎ মহম্মদীয় ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিল। মহম্মদ জয়েস্থ হইয়া হিজরীর ১১ বৎসরে জরিয়া দেশ আক্রমণার্থ অনেক বলৰাম সৈন্য সংগ্ৰহ করিয়া ওসম নামক ২০ বৎসর বয়স্ক এক যুবকে প্রধান সেনাপতি পদে নিযুক্ত কুরিলেন। ঐ যুবা জয়ের নামক মহম্মদের প্রিয় দাসের পুত্র; আর যখন মহম্মদ হুসাইন যুদ্ধে স্বীয় সেনাগণ ‘কর্তৃক পরিত্যক্ত হইলেন, তখন তিনি ডাহার নিকটে অসিয়া দাড়াইলেন। অন্যান্য সেনাপতির অপমাদিগকে ক্রীতদাসের