পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মিসরদেশ আক্রমণ । ృ'డి হওয়াতে ৬৩৯ শালে अर्थi१ মুরিয়া দেশের পরাজয়ের পরে ওমারের নিকটে মিসর দেশ আক্রমণের অনুমতি প্রার্থনা করিtলন । তৎকালে জামরুর অধীন সৈন্যদের সংখ্য চারি সহস্ৰ মাত্র ছিল ; অতএব ওমার মিসর দেশের অক্রিমণ সংশয়ের বিষয় জ্ঞান করিয়া তাহাকে এক পত্র লিখিলেন ; সেই পত্রের সার এই, মিসর দেশের সীমা উল্লঙ্ঘনের অগ্রে এই পত্র না পাইলে তুমি মিসর দেশ আক্রমণ করিব, কিন্তু অগ্ৰে পাইলে ক্ষস্তি হইব । আমরু উক্ত দেশের সীমাতে পত্র পাইয়া তাহার তাৎপৰ্য্য বিষয়ে সন্দিগ্ধ হইয়। 'অগ্রে সীমা উল্লঙ্ঘন করিলেন, পশ্চাৎ পত্র খুলিয়া পাঠ করিলেন, সুতরাং আপনার সেনাপতিদিগকে, বলিতে লাগিলেন, এই রাজপত্রানুসারে অগ্রসর হইয়। মিসর দেশ হস্তগত করা আমাদের উচিত। পরে তিনি নান যুদ্ধে জয়ী হইয়া নীল নদীর পুৰ্ব্বতীর “মর্য্যস্ত অগ্রসর হইলেন। পশ্চাৎ বারো সহস্ৰ লোকদ্বারা তাহার সৈন্যসামন্তের বৃদ্ধি হইলে মেম্ফিস নামক পুরাতন রাজধানীর নিকটবৰ্ত্তি দুর্গ সাত মাস অবরোধ করিয়া অনেক ক্ষতির পরে.শেষে হস্তগত করিলেন। পরে পুনঃ ২ জয়ী হইয় ৬৪ শালের শেষে অতি প্রসিদ্ধ বাণিজ্যস্থান সিকন্দরীয় নগরে প্রবিষ্ট হইলেন । তৎকালে সিকন্দরীয় নগর কেমন বৃহৎ ছিল, তাহ নিমে লিখিত কএকটা লক্ষদ্বারা জানা যায়। তথায় চারি সংস্ত্র স্বানাগার ও কারি শত রঙ্গভূমি ছিল, ও ছয় লক্ষ্ম পুরুষ বাস করিত।” তথাকার অতি প্রসিদ্ধ রাজকীয় পুস্তকাগারে পৃথিবীর সৰ্ব্বদিগৃহইতে সংগৃহীত সাতু লক্ষ খান হস্তলিখিত গ্রন্থ ছিল ; তদ্বিমুয়ে সৰ্ব্বসাধারণের মধ্যে প্রচলিত গলপু যদি প্রমাণ হয়,