পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজ্যের বৃদ্ধি। చిన কি মরণের ভয়ে ক্ৰন্দন করিতেছেন ? এই কথা জিজ্ঞাস করিলে তিনি উত্তর করিলেন, ন, মরণের ভয়ে নহে; কিন্তু মরণের পরে যাহা ঘটবে, তাহারই ভয়ে কান্দিতেছি। : প্রায় সেই সময়ে মিসর ੋਂ স্থাপিত আকবর নামক সেনাপতি পশ্চিমদিগে অতি ভয়ানক মরু ভূমি দিয়া যুদ্ধযাত্র। করিয়া ফেজান নামক দেশ বশীভূত করিলেন। সেই দেশের পশ্চিম সীমা আটলান্টিক মহাসমুদ্রের তীরে পহুছিলে তিনি আপনার ঘোড়াকে কাটা মারিয়া সমুদ্রতরঙ্গে প্রবেশ করাইয়া উচ্চৈঃস্বরে কহিলেন, হে পুরমেশ্বর, সমুদ্র আমাকে বাধা না দিলে আমি পৃথিবীর সীমা পৰ্য্যন্ত অবিদিত পশ্চিম দিকৃস্থ রাজ্যে গমন করত তোমার পবিত্র নামের একত্ব প্রচার -করিতেই, এবং তোমা ছাড়া অন্য দেবতার সেৰক তুৰিং বিরোধি জাতিদিগকে খড়লম্বারা নষ্ট করিতে অগ্রসর হইতাম। এই উদ্যোগি যোদ্ধার জয়দার আরবি বিদ্যা আফ্রিকা মহাদ্বীপের মরুভূমিতেও ব্যাপ্ত হইতে লাগিল ৷ ৩৮• শীলে তিনি কুমন্ত্রণাদার পদচ্যুত ও শৃঙ্খলৈ বদ্ধ হইলেন ; মনস্তর কোন মতে মুক্ত হইয়া অপকাল পরে বহুসংখ্যক খ্ৰীষ্ট্ৰীয়ান লোকের সহিত যুদ্ধ করণ সময়ে হত হইলেন, এবং তঁাহীর সৈন্যেরাও সম্পূৰ্ণৰূপে পরাজিত হুইল । 線 আর এক জন সেনাপতি মক্সস মূমিক নদী পার হইয়া তথাকার তুরুক লোকদিগকে পরাজয় করিলেন ;- তাঁহাতে, সেই দেশের রাণী পলায়ন কালে এক লক্ষ রৌপ্যমুদ্র মুল্যের এক খান বস্ত্র হারাইলেন । তৎকালে বোখার দেশের এক অংশ পরাজিত হইল, এবং সীমার্কাণ্ড ও মেক্রাণ ও কান্দাহার এবং ব