মহম্মদের জন্মকালীন জাশ্চর্য ঘটনা। \}\} মধ্যে অনেক অদ্ভূত কৰ্ম্ম লিখিয়াছেন, যথা; পারস্য দেশীয় সাব .হুদের সমুদায় জল শুষ্ক হওয়াতে কিছু দিন পরে তখায় এক নগর সংস্থাপিত হইল; এবুং ভুমিকম্পদ্বারা খঞ্জ নামক পারস্য দেশীয় রাজার অট্টালিকা চালিত হইষা পতিত হইয়াছিল। পুৰ্ব্বকালীন হিন্দুলোকদের ন্যায় পারস্য দেশীয় লোকের সুৰ্য্য ও অগ্নিকে পুজা করিত্ব, তাহাদের ষে পবিত্র অগ্ন এক সহস্র বৎসরাবধি প্রজ্বলিত হইয়াছিল, সে ঐ দিনে নিৰ্ব্বাণ হয়। নক্ষত্র মধ্যস্থ ভূতগণ নিজ বাসস্থানহইতে • বহিস্কৃত হইয় পৃথিবীতে প্রতিমার প্রাণপ্রতিষ্ঠা করিতে এবং দৈববাণী প্রকাশ করিতে শক্তিহীন হইল। ইবন ইসহাক ও ওয়াকিদী লেখেন যে মহম্মদ জন্মকালে প্রণাম করিয়া স্বর্গের প্রতি দৃষ্টিপাত পুৰ্ব্বক প্রার্থনা করিয়া কহিলেন, “ পরমেশ্বর মহান ও অদ্বিতীয়; আমি তাহার ভূবিষ্যদ্বক্ত৷ ” “ ইহা মহম্মদ স্বয়ং কিছু কছেন নাই; পরন্তু যে ৰূপ কৃষ্ণের বিষয়ে হিন্দুরা কহিয়া থাকেন, সেই ৰূপ ৰ্তাহার মৃত্যুর পর মুসলমানের তাহার বিষয় এ সকল গণপ প্রকাশ করেন । - মহম্মদের মাতা আমীন শরীরের দুৰ্ব্বলতা প্রযুক্ত স্বকীয় শিশুকে স্তন্যপান করাইতে অশক্ত হইলে, তাহার বেদুইন ধাত্রী অনুগ্রহ করিয়া তাহাকে প্রাস্তরে লইয়া গেল। মক্কা নগর অনুৰ্ব্বর উপগিরিও বলুকাময় প্রাস্তুরদ্বার বেষ্টিত হওয়াতে গ্রীক্ষ উলাপাত দেখিয় মুসলমান লোকের বলে যে শয়তানের দূতের নিগূঢ় কথা শুনিবার জন্যে স্বর্গের দ্বার পর্যন্ত যায়, এবং স্বর্গদূত্ব তfস্থীদিগকে প্রবেশ করিতে নিবীরশ্নের নিমিত্তে তাছাদের প্রক্তি তল্লাগণ নিক্ষেপ করে । S