পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 to মহম্মদ মুতন ধৰ্ম্ম স্থাপনে ইচ্ছুক হন। চতুর্থ অধ্যায়। মহম্মদ মুসলমানীয় ধৰ্ম্মসংস্থাপক। মহম্মদ আপন স্ত্রীর ঐশ্বৰ্য্যেতেই মক্কা নগরে সম্রাস্ত এবং ক্ষমতাপন্ন হুইয়া উঠিলেন। ঐ নগরস্থ বণিক লোকের রাজ তুল্য ছিল, মহম্মদও সেই ধনদ্বারা তাহাঁদের মধ্যে এক জন গণ্য হইলেন। o মহম্মদকে আমীন অর্থাৎ বিশ্বস্ত নাম দেওয়া গিয়াছিল, এ প্রযুক্ত মক্কাস্থ লোকের তাছাকে কখন ২ মধ্যস্থ করিয়া মানিত। মহম্মদের ৩৫ বর্ষ বয়ঃক্রম কালে কাবামন্দির ভগ্ন হওয়াতে, তাহার সেই কাল প্রস্তুর লইয়া, কে প্রথমে এই পাথরখানী মন্দিরের মধ্যে, রাখিবে? এই বিবাদ করিল। পরে মহম্মদ মধ্যস্থ হইয়া ঐ প্রস্তুর বস্ত্রে স্থাপন করত বিবাদিগণকে ধারণ করাইয়। মন্দিরের মধ্যে রাখিয় বিরোধ ভঞ্জন করিলেন । এইক্ষণে র্তাহীর ধন থকাতে তিনি অবকাশ পাইয়া ঈশ্বরধ্যানে মনোনিবেশ পুৰ্ব্বক কাল যাপন করিতেন ; তাহাতে তিনি ধৰ্ম্মবিষয়ে এর্মত ব্যস্ত, হইতে, লাগিলেন, যে সকলে তঁাহাকে উন্মত্ত বোধ করিত। তিনি স্বপ্নেও ঐ সকল বিষয়ের আন্দোলন করিভেন। কথিত আছে, এক দিন তিনি 'স্বপ্নে দেখিয়ছিলেন, যেন এক জন স্বর্গদূত অসিয়া কহিল ; তুমি পড়, ঈশ্বর কলম অর্থাৎ লিখিত কথাম্বারা অজ্ঞদিগকে শিক্ষা দেন। পরে মুহম্মদ প্রতিমাল্লুজ একেবারে পরিত্যাগ, করিয়াও খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মাবলম্বী হইলেন না ; বরঞ্চ স্ত্রীষ্ট্রের ঈশ্বরত্বে বিশ্বাস ন করিয়া এবং