পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হামজা এবং ওমারের বিষয়। 8 R র্তাহীর পাঠের ব্যাঘাত জন্মাইবার জন্যে কেহ কবিতা কেহ গণপ ও কেহ বা বাদ্যধ্বনি করিতে লাগিল । এক দিন মহম্মদ কবি মন্দিরে প্রার্থনা করিতেছিলেন, সেই সময়ে এক জন তাহার বস্ত্রে বিষ্ঠ নিক্ষেপ করিলেও তিনি এই অপমান সহ্য করিলেন । পরে তাহার। তাঁহাকে আশ্চৰ্য্য কৰ্ম্ম করিতে বলিলে তিনি কহিতেন, পরমেশ্বর আমাকে আশ্চৰ্য্য কৰ্ম্ম করিতে পাঠান নাই, বরং ধৰ্ম্ম কথার ঘোষণা করিতে প্রেরণ করিয়াছেন । ' ষষ্ঠ বৎসরের মধ্যে মহম্মদের পিতৃব্য হামজা তন্মতাবলম্বী হইলেন। তিনি মুসলমানদের মধ্যে সাহসিক প্রযুক্ত “ঈশ্বরের ধৰ্ম্মসিংহ” নামে বিখ্যাত হইয়াছেন । এক দিন হামৃঙ্গ মৃগয়া করিয়া প্রত্যাগমন কালে শুনিলেন ষে মহম্মদের অন্য পিতৃব্য আবুজাল ও কোরেশ লোকের একত্র হইয় তাহার গাত্রে বিষ্ঠ নিক্ষেপ করিয়া পদাঘাত দ্বারা অপমান করিতেছে ; তাহাতে হমৃেজ অতিশয় কোপান্বিত হইয়া বল ও বীৰ্য্য প্রকাশ পুৰ্ব্বক, মন্দিরহইতে মহম্মদকে উদ্ধার করত আবুজালকে তীরদ্বারা আঘাত করিলেন । তৎকালে তিনি কছিলেন, আমিও তোমাদিগের প্রস্তর নির্মিত প্রতিমাকে বিশ্বাস করতেছি না। কোরেশ লোকের। এই কথা শুনিয়া অত্যন্ত ক্রোধ পুৰ্ব্বক প্রতিজ্ঞ করিল যে কেহ ইমৃঙ্গাকে বধ করবে, আমরা তাহাকে এক শত উষ্ট্র পুরস্কারস্বৰূপে দান করিব।” - ঐ সময়ে ওমার নাম এক সম্রাস্ত ব্যক্তি মহম্মদের মতে আইলেন। তিনি প্রথমে মহম্মদের শক্র হইয় তাহাকে মারিতে উদ্যত হইয়াছিলেন, ( তখন র্তাহীর বয়স ২৬ বৎসর ) ইতি মধ্যে শুনিলেন যে আমার নিজ , ভগিনীও উন্মতাৰলম্বিনী

  • ,芭