আৰুতালৈবের মৃত্যু। ☾ ☾ লাগিল, কিন্তু আয়েশ ব্যতীত সকলেই বিধবা झिल ! डिमि শিষ্যগণকে চারিটীর অধিক বিবাহ করিতে বিধি দেন নাই, কিন্তু স্বয়ং একাদশ বিবাহ করিয়াছিলেন। কেহ অধিক বিবাহের কথা তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি উত্তর করিতেন, আমি ঈশ্বরের প্রেরিত, আমার উহাতে কোন দোষ নাই। হিন্দু লোকেরাও স্ত্রীকৃষ্ণের অধিক বিবাহে ঐ ৰূপ কারণ দর্শাইয় থাকেন। মহম্মদের এবং প্রভু যীশু খ্রীষ্ট্রের ব্যবহারে বহুতর গ্রভেদ আছে ; দেখ, যীশু খ্ৰীষ্ট্র, পাপিদেরহইতে পৃথক ও নির্দোষ এবং পবিত্র ; মহম্মদ কামুক ও সাংসারিক মুখে আসক্ত ছিলেন। খ্ৰীষ্ট্ৰীয় ৬২১ সালে মহম্মদের পিতৃব্য আবুতালেব মৃত হয়েন। তিনি মহম্মদকে প্রতিপালন করিয়াছিলেন, এবং প্রতিমাপুজক হইয়াও তাঁহার কথা সকল সত্য জ্ঞানে বিশ্বাস করিতেন, কিন্তু তাহাকে ঈশ্বরের প্রেরিত বলিয়া স্বীকার করিড়েন না । আবুতালেবের মৃত্যুর পর কোরেশ লোকের মহম্মদকে অনেক যন্ত্রণ দিতে লাগিল, তাহাঁতে তিনি নিরাশ্রয় হইয়া মক্কাহইতে ৪০ ক্রোশ অস্তরে টাইফ নগরে পলায়ন করেন । তথায় তাহার অনেক কুটুম্বলোক বাস করিত। ঐ নগর উত্তম দ্রাক্ষাফলের উদ্যান প্রযুক্ত বিখ্যাত হয়। মহম্মদ টাইফে দশ দিন থাকিলে পর মগরাসি প্রতিমাপুজক ও ক্রীতদাস এবং "বালক বালিকার র্তাহীকে প্রস্তুরাঘাত করিল ; তাহাতে তিনি তথাহইতে পলায়ন পুৰ্ব্বক মক্কানগরে প্রত্যাগমন করিয়া এক গুপ্ত স্থামে বাস করিলেন। so মুসলমানের কহে তৎকালে মুহম্মদ অতি দুঃখিত ওঁ হতাশ হওয়াতে মিরাক্ষু অর্থাৎ স্বৰ্গারোহণ করিয়াছিলেন। কথিত আছে
