Ե-Ֆ মহম্মদের মূণ্ড ও পত্রের বৃত্তান্ত । করেন। মহম্মদ সেই পত্রে যীশু খ্ৰীষ্টকে প্রকৃত কুমারীর পুত্ৰ ও ঈশ্বরের আত্মা স্বীকার করাতে ঐ রাজ ভঁাছাকে যথার্থ প্রেরিত বলিয়া মানিল । - পরে মহম্মদ খফ্র নামক পারস্য দেশের রাজার নিকটে ঐ ৰূপ পত্র সমেত দূত পঠাইয় লেখেন, তুমি যদি আমার মত গ্রহণ না কর তবে অগ্নি গুজকদিগের যে পাপ তাহ তোমার প্রতি বৰ্ত্তিবে । রাজা ঐ পত্র দেখিয়া কোপ প্রকাশ পুৰ্ব্বক কহিলেম, দাসীর পুত্র কি আমার প্রক্তি এৰূপ লিখিয়াছে; ইহা কহিয়া তিনি সেই পত্র ছিড়িয়া ফেলিয়া য়েমেন দেশের অধ্যক্ষকে আজ্ঞা করিলেন, হয় তো তুমি মহম্মদকে এ বিষয়ে ক্ষাস্ত কর, নতুৰ তাহার মস্তক ছেদন করিয়া পাঠাও। এমভ অজ্ঞ পাইয়াও কিছু দিন পরে ঐ অধ্যক্ষ এবং তদেশবাসি পারস্য লোক সকল মহম্মদকে দিগ্বিজয়ি জানিয়া তাঁহার মত গ্রহণ করিল। ** م ইস্তাম্বুল মহানগরের সম্রাট হিরাক্লিয়স মহম্মদের ঐ ৰূপ পত্র পাইয়৷ সন্তোষ পুৰ্ব্বক দূতের হস্তে বহুদ্রব্য উপঢৌকন স্বৰূপ পাঠাইলেন। সে রাজা তৎকালে দম্বেষক মগরে ছিলেন। “ মহম্মদ ঈশ্বরের প্রেরিত” ইহা পাঠ করণনিস্তর তিনি চমৎকৃত হইয়া কহিলেন, এ স্থানে কি এমন কোন ব্যক্তি আছে যে মহম্মদের বিষয় বিশেষৰূপে আমাকে জানাইতে পারে ? তখন আবুল্লুফিয়া এবং আর ২ কম্ভক জন কোরেশ জাতীয়ের তথায় উপস্থিত হইয়া এক জন দ্বিভাৰাবান্দ্বিার রাজার প্রশ্ন সকলের উত্তর দিল। যথা ; -প্রশ্ন । মহম্মদের বংশ উত্তম কি না ? #.
