পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীব ছাত্রজীবন কাব লিখিযাছেন, শ্রদ্ধাবান জ্ঞান লাভ করে। গীতাকারের এই শ্রদ্ধা মহাত্মার ছাত্রজীবনে কেমন উজ্জ্বল ভাবে ফুটিযা উঠিযাছে। পাঠ্যপুস্তক ছাড়া মোহনৰ্চাদ অন্য কিছু পডিতে ভালবাসিতেন না। তিনি প্রতিদিনেব পাঠ অভ্যাস না কবিয বিদ্যালয়ে যাইতেন না । দৈনিক পাঠাভ্যাসেই তাহাব পড়িবাব সময় কাটিয যাইত । পাছে অধ্যাপক মনে কবেন, মোহনচাদ ফাকি দিযাছেন, এই ভযে তিনি বীতিমত পাঠ আযত্ত কবিতেন । একখানি পুস্তক হঠাৎ মোহনৰ্চাদেব দৃষ্টি আকর্ষণ কবে। ইহা একখানি নাটক। নাম শ্রবণেব পিতৃভক্তি । o শ্রবণ অন্ধ পিতামাতাকে লইযা তীর্থ ভ্ৰমণ কবইতেছে, এই দৃশ্যটি মোহনৰ্চাদেব হৃদযপটে চিবদিনেৰ জন্য অঙ্কিত বহিষ গেল । পবমেশ্বব অন্ধেব যঃি শ্রবণকে তুলিযা লইলেন। অন্ধ পিতামাতাব কী মৰ্ম্মান্তিক ক্লেশ । মোহনচাদেব কোমল প্রাণে বড লাগিল। শ্রবণ নাটকেব একটি ককণ সঙ্গীত তিনি বাজাইতে শিখিলেন । ইহাব পব একবাব তিনি হরিশ্চন্দ্ৰ নাটক দেখেন। সত্যপবাযণ হবিশ্চন্দ্রেব চবিত্র মোহনৰ্চাদেব মনে এক গভীব রেখা অ'কিযা দিল । সত্যরক্ষাব জন্য হরিশ্চন্দ্র বাজ্য দান কবিযাই ক্ষান্ত রহিলেন না। স্ত্রী বিক্ৰয করিযা নিজেকে চণ্ডালের নিকট দাসত্বে বদ্ধ কবিয়া হবিশ্চন্দ্র দানেব দক্ষিণ প্রদান করিলেন। র্তাহাব পব পুত্রের সপাঘাতে মৃত্যু। অসহায মাতাব হৃদয বিদাবক S૨