পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন কু-সঙ্গের শোচনীন্ত্র পত্রিণাম ছাত্র জীবনে যে সকল কু অভ্যাস আসিয়া জোটে, ধুমপান তন্মধ্যে একটি। সাধারণতঃ বযস্কদিগের অনুকরণেই বালকগণ এই অভ্যাসের বশবৰ্ত্তী হয়। মোহনৰ্চাদের মামা ধূমপান করিতেন । মাংসাহারের স্যায ধূমপানে কোনও উপকারিতা আছে, ইহা মোহনচাদ শোনেন নাই। চুকটের গন্ধেও তিনি মোহিত হন নাই । মুখ হইতে চুকটের ধোয়া বাহির করাব একটা বাহাদুরী আছে, ইহা মনে করিয়াই মোহনচাদ মাতুলের অনুকরণ আরম্ভ করিলেন । তাহাব সঙ্গী জুটলেন একটি আত্মীয। হাতে পয়সা নাই । মাতুল যে চুকট খাইয টুকরা গুলি ফেলিয়া দিতেন, তাহাই তাহারা তুলিয়া খাইতেন। ক্রমে অভ্যাসের দাস হইযা উঠিলেন। চাকরদের পকেট হইতে খবচের পয়সা চুবি করিয়া চুকট ও বিডি কিনিতে লাগিলেন । এই চোরাই পযসা দিয বিডি কিনির লুকাইয়া খাইতে আবস্ত করিলেন। চুকটের অভাবে তাহার এক প্রকার গাছের ফঁাপা ডাটাগুলি চুকটের মত খাইতেন। স্বাধীন নই বলিয়া চুকট খাইতে পারি না, এই চিন্তা তাহদেব অসহণীয় হইয়৷ উঠিল । তাহারা আত্মহত্যা করিবেন সঙ্কল্প করিলেন। বনে বাদাডে ঘুরিয়া ধুতুরা বীজ সংগ্ৰহ করিলেন। সন্ধ্যার সময় সঙ্কল্প পূর্ণ করিবেন মনে করিয়া তাহারা কেদারঙ্গীর মন্দিরে যাইয়া দেবতা দশন করিলেন। ক্রমে মরিতে ভয় হইল । তবুও দুই একট বীজ ఇలి