পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন প্রতিজ্ঞ করিয়া আসিযাছেন, তাহ ভাঙ্গিতে কিছুতেই রাজী হইলেন না । বিস্কে উপসাগর আসিল । মোহনচাদ মাংস খাইবার প্রযোজন অনুভব কবিলেন না । ক্রমে জাহাজ সাউথমিটনে আসিযা পৌছিল । সাদা পোষাক শোভন হইবে ভাবিয মোহনচাদ ফুনেলের সুট পবিয ডাঙ্গায নামিলেন। বিলাতে তখনও শীত পডে নাই। ডাঃ মেট, শ্ৰীযুক্ত শুক্ল, বিখ্যাত ক্রিকেট খেলোযার বনজিৎ সিং এবং প্রবীণ রাজনৈতিক ভাবতীয কংগ্রেসেব অন্যতম নীযক দাদাভাই নৌবজীব নামে পরিচয পত্র ছিল । সাউথামটন হইতে মোহনৰ্চাদ মেটাকে তাব • কবিলেন। যে গান্ধী আজ হাঁটু পর্যন্ত খদব পবেন,তিনি পোষাকেব রং সবার সঙ্গে মিলিতেছে না দেখিয লজ্জায যেন মবিয যাইতে লাগিলেন ; কিন্তু জিনিষ পত্র গ্রিণ্ডলে কোম্পানীব জিন্মায় ছিল । শনিবার তিনি নামিয়াছেন,ববিবার বন্ধ। সোমবাবের পূর্বে পোষাক বদলাইবার উপায নাই। কিছুদিন তিনি ফ্যাসানের দাস হইয ছিলেন। আমবা পৰে জানিতে পাৰিব। মিঃ মজমুদার ও তিনি বিলাতের প্রসিদ্ধ ভিক্টোবিয়া হোটেলে উঠিলেন । পরদিন রাত্রি ৮টায় মেটা আসিলেন। তিনি হোটেলে না থাকিয়া কোন গৃহস্থের বাড়ীতে থাকিতে উপদেশ দিলেন। হোটেলে খরচ বড় বেশী পড়িতে লাগিল। জনৈক সিন্ধী তাহাদিগের জন্য ঘর ভাড়া কবিয়া দিলেন । বিলাতী খানা মোহনচাদের রুচিকর হইত না । বিদেশে উাহার নানারূপ ক্লেশ হইতে \రివ