পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীব ছাত্রজীবন ভাবতে ছিলেন । পবিবারেব কত্রী ছিলেন বিধবা। এখানেও খাওযার কষ্ট হইতে লাগিল। বৃদ্ধ খোজ খবর লইতেন। তাহার দুইটী মেযে ছিল । মেযেবা দুই এক টুকবা কটিও গান্ধীর পাতে ফেলিযা দিত। ইহাতেও ক্ষুধাব নিবৃত্তি হইত না। সমস্ত কটিটি খাইলে হযত তাহাব পেট ভবিত। লজ্জায মোহনৰ্চাদ তাহাও বলিতে পাবিতেন না । মোহনচাদ দেশে ইংবেজী সংবাদপত্রও পাঠ করেন নাই । এখানে শুক্লেব পবামর্শে সংবাদপত্র পাঠ কবিতে লাগিলেন। তিনি শুনিযাছিলেন লণ্ডনে কযেকটি নিবমিষ হোটেল আছে । পেটেব ক্ষুধায কোনও সামান্য কটিওঘালাব দোকানে গিয কটি কিনিয৷ খাইতেন, কিন্তু তাহাতে কি তৃপ্তি হয? ঘুবিতে ঘুবিতে একদিন তিনি ফ্যাবিংডন ষ্ট্রীটে এক নিৰামিষ ভোজনালয়ে উপস্থিত হইলেন । আজ বিলাতে আসিযা তিনি পেট ভবিয আহাব করিলেন এবং পবমেশ্ববকে ধন্যবাদ দিলেন । গান্ধী মাযেব নিকট প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন বলিযাই মাংস খাইতেন না। ভারতবাসী মাংস খাইযা সবল হউক, এই ইচ্ছ। তিনি পোষণ কবিতেন । এই ভোজনালয়ে নিরামিষ ভক্ষণের সমর্থন সূচক একখানি বই পাওযা গেল । এইবাব গান্ধী নিবামিষ ভোজনের পক্ষেব যুক্তিগুলি আযত্ত করিলেন, এবং নিরামিষ ভোজনেব পক্ষপাতী হইয৷ উঠিলেন। ՎՉ(է