পাতা:মহানপুরুষদের সান্নিধ্যে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তখন ১৮৭৫ সাল। আমি সে সময় ভবানীপুর সাউথ সুবার্বন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। ঘটনাচক্ৰে আমার সহিত লণ্ডন মিশনারী সোসাইটীর বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের সৌহার্দ্য জন্মে। র্তাহার শ্বশুরালয় ছিল কলিকাতার উপকণ্ঠে, শ্ৰীরামকৃষ্ণ পরমহংসের সাধনপীঠ দক্ষিণেশ্বরে। একবার তিনি দক্ষিণেশ্বর হইতে ফিরিয়া আসিয়া আমাকে বলিলেন- শিবনাথ বাবু, দক্ষিণেশ্বরে রাণী রাসমণির কালীমন্দিরে একটি অতি শক্তিমান সাধক অবস্থান কচ্ছেন ; তার সাধনা, চালচলন, কথাবাৰ্ত্তা সব কিছুই বড় আকর্ষণীয়। তিনি আমায় রামকৃষ্ণের কয়েকটি বাণীও শুনাইলেন। সহজ, সরল ও বহুশ্রুত, কিন্তু তবু যেন এগুলি আমায় বেশ উচ্চকিত করিয়া তুলিল। বহু কৰ্ম্মব্যস্ততার মধ্যে ও মনে সেই কথাগুলির অনুরণন চলিতে লাগিল, কেমন যেন একটা অদৃশ্য আকর্ষণও অনুভব করিতে লাগি লাম। অবশেষে একদিন বন্ধুবরকে সঙ্গে লইয়া সেই আখ্যাত পল্লীগ্রামের উদ্দেশে যাত্ৰা করিলাম। তখনও শক্তিসাধক পরমহংসের অলৌকিক iਵਿ म२द S 80