পাতা:মহানপুরুষদের সান্নিধ্যে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*श्! %;tं tि; আদালতে উপস্থিত ব্যক্তিদেব জীবনে আসে নাই । তালিকাটি বিচারকের নিকট দিবামাত্র আদালত গুহ যেন এক মুহুর্তে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হইয়া গেল। বিচারক স্বয়ং এবং পাওনাদারগণ স্তদ্ধ হইয়া বসিয়া রহিলেন । ক্ষণকাল পরে বিচারক প্ৰাপকগণের মতামত জানিতে চাঙ্গিলেন। দেবেন্দ্রনুথের সত্যনিষ্ঠা দেখিয়া একজন পাওনাদার সেদিন আদালত গুহে ভালবেগে শিশুর ন্যায় ক্ৰন্দন করিয়া উঠিয়াছিলেন । তাহার সেদিনকাব সত্যনিষ্ঠা ও আত্মবিশ্বাস প্রতিটি পাওনাদারকে এমন প্ৰভাবিত করে যে, দ্বারকানাথের সম্পত্তি নীলা মে{ উঠাইতে র্তাহার। অসম্মতি জানান। তাহারা বলেন যে, দেবেন্দ্ৰনাথ সুযোগ সুবিধামত কিছু কিছু কঢ়িয়। পিতৃঋণ শোধ করিলেই তঁাহারা খুন্সী হইবেন । তিনি তাহদেব এ প্ৰস্তাব গ্ৰহণ কবেন এবং কযেক বৎসরের অক্লান্ত চেষ্টায় পিতৃঋণ শোধ করিতে সমর্থ তন । শুধু তাহাই নয়। পিতা দ্বারকানাথ ‘জেলা সাহায্য সমিতি’র প্রতিষ্ঠা দিবসে এক লক্ষ মুদ্রা দানের যে প্রতিশ্রুতি দেন দেবেন্দ্রনাথ তাহা ও দান করিয়া পিতার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন । তিনি কেবল এই এক লক্ষ মুদ্রা দিয়াই ক্ষান্ত হন নাই, পিতার অর্থ দানের প্রতিশ্রুতির পর হইতে যতদিন বিলম্ব হয় সে সময়েব সুন্দ পৰ্য্যন্ত তিনি দিয়া দেন । পূর্ব জীবনের স্মৃতি বলিতে গিয়া মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ যখন পিতার ঋণশোধের কাহিনী অামাব নিকট বিবৃত করিতেন ছুখন 8 R