পাতা:মহানপুরুষদের সান্নিধ্যে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भश्न्न भूष८ श्लां८ि५J কয়েক দিন পরে এক সন্ধ্যায় তঁহার গৃহে উপস্থিত হই। বসিবার কক্ষে শ্ৰীযুক্ত রাজনারায়ণ বসু মহাশয়ের সহিত তিনি তখন পাশী কবি হাফিজ ও গুরু নানক সম্পর্কে নানা আলোচনা করিতেছিলেন । এই সব অধ্যাত্ম-আলোচনা শেষ হইলে আমাদের নূতন মন্দির সংক্রান্ত বিষয়টি উত্থাপন করিলাম। র্তাহার মুখমণ্ডল একটি প্ৰশান্ত হাসিতে ভরিয়া উঠিল। অভিজ্ঞ আইনজ্ঞের ভঙ্গীতে তিনি বলিলেন-আবেদন যথাসময়েই পেশ করা হয়েছে, আর বিষয়টি ও আজ অবধি বিবেচনাধীন রহিয়াছে।-- কথাটি বলিয়া তিনি রাজনারায়ণ বাবুর সহিত পুনরায় আলোচনা আরম্ভ করিলেন । এ সম্পর্কে তাহার। প্ৰকৃত মনোভাব কিছু না জানায় মনে মনে বিব্রত বোধ করিতেছি ; এমন সময় আলোচনার মধ্যেই তিনি নিকটে আসিয়া দাড়াইলেন ও আমার হাত দুটি ধরিয়া পাশের কক্ষে লইয়া গেলেন । মহৰ্ষি আমার মুখের দিকে চাহিয়া বলিলেন-দেখে মনে হচ্ছে, তোমার আহারাদি হয় নাই। প্ৰথমে সেটি শেষ করা, তারপর অন্য কথা ।-এ বলিয়া তিনি স্নেহশীল মায়ের মত নিজ হস্তে পরিবেশন করিয়া আমায় আহার করাইলেন । আহারাদির শেষে বসিবার কক্ষে কিছুক্ষণ বিশ্রাম করার পর আমি যাইতে উদ্যত হইলাম। তিনি বলিয়া উঠিলেন-তুমি তো বেশ লোক, আবেদন সম্পর্কে রায় না। শুনেই চলে যাচ্ছে ! রায় কথাটি শুনিয়াই ফিরিয়া তাকাইলাম। তিনি মুকুমার ዓ ክ”