る。8 মহানিৰ্ব্বাণতন্ত্ৰম্। সচতুর্থী-নমোহন্তেন পূজ্য বহ্নেঃ কলা দশ ॥ ২৬ মং বহিমণ্ডলায়েতি দশাস্তে চ কলাত্মনে । অবসানে নমো দত্ত্বা পুজয়েম্বহ্নিমণ্ডলম || ২৭ ততোহর্থ্যপত্রিমানীয় ফট্কারেণ বিশোধিতম্। আধারে স্থাপয়িত্ব তু কলাঃ সূৰ্য্যস্ত দ্বাদশ । কভদিবর্ণবীজেন ঠডাস্তেন প্রপূজয়েৎ ॥ ২৮ তপিনী তাপিনী ধুম মরীচিজালিনী রুচি: | স্বধূম্রা ভোগদী বিশ্বা বোধিনী ধারিণী ক্ষম । ২৯ অং সূর্য্যমণ্ডলায়েতি দ্বাদশাস্তে কলাত্মনে । নমোহন্তেনাৰ্য্যপাত্রে তু পূজয়েৎ স্বৰ্য্যমণ্ডলম্ ॥ ৩০ বিলোমমাতৃকাং তদ্বন্ম লমন্ত্র সমুচ্চরন। ত্রিভাগং পূরয়েন্মস্ত্রী কলসন্থেন হেতুনা ॥৩১ ২১-—২৫ । এই সমুদায় শকে চতুর্থ বিভক্তি প্রয়োগ করিয়া, অন্তে নমঃ’ শব্দ প্রয়োগপূর্বক বহ্নির দশ কলার পূজা করিবে । অনন্তর ‘মং বহ্নিমগুলায় দশক লায়নে নমঃ’ এই মন্ত্র পাঠপুৰ্ব্বক বহ্নিমণ্ডলের পূজা করিবে। অনন্তর ফটকার দ্বারা বিশোধিত অৰ্ঘ্যপাত্র আনয়নপূর্বক, আধারে স্থাপন করিয়া, ক-ভ প্রভৃতি ঠ-ড পর্যন্ত বর্ণ বীজ পূৰ্ব্বে উচ্চারণপূর্বক স্বর্যের দ্বাদশ কলার পুজ। করিবে । দ্বাদশ কলার নাম —তপিনী, তাপিনী, ধূম্রা, মরীচি, জালিনী, রুচি, সুধুমা, ভোগদী, বিশ্বা, বোধিনী, ধারিণী ও ক্ষমা । অনন্তর অর্ঘ্যপাত্রে “অং স্থৰ্য্যমণ্ডলায় দ্বাদশকলাত্মনে নমঃ” এই মন্ত্র দ্বারা স্বর্যামগুলের পূজা করিবে । ২৬—৩০ । পরে মন্ত্রজ্ঞ ব্যক্তি ক্ষকার হইতে মকার পর্য্যন্ত বিলোম-মাতৃকা-বর্ণ ও তদন্তে মূল-মন্ত্র উচ্চারণ করিতে করিতে, কলশস্থ মুর দ্বারা অর্ঘ্যপাত্রের
