ミoゞ মহানিৰ্ব্বাণতন্ত্ৰম্। ন পাপমনসা পণ্ঠেদপি তদগুহকিঙ্করীঃ । বিবিত্তশয্যাং হাস্তঞ্চ তাভিঃ সহ বিবর্জয়েৎ ॥ ১৪৮ প্রভেt: শয্যাসনং যানং বসনং ভাজনানি চ । উপানভূষণং শস্ত্ৰং নাত্মাৰ্থং বিনিযোজয়েৎ । ১৪৯ ক্ষমাং কৃতাপরাধশ্চেৎ প্রার্থয়েদগ্রতঃ প্রভোঃ । প্রাগলভ্যং প্রৌঢ়বাদঞ্চ সাম্যাচারং বিবর্জয়েৎ ॥ ১৫০ সৰ্ব্বে বর্ণাঃ স্বস্বৰর্ণৈব্রাক্ষোদ্বাহং তথাশনম্। কুৰ্ব্বীর ভৈরবীচক্রাৎ তত্ত্বচক্রাকৃতে শিবে ॥১৫১ গ্নানিকর, তাহ অতি যত্নে গোপন করিবে। স্বামি-ধনে লোভ-শূন্য হইবে, সৰ্ব্বদা স্বামিহিতে রত থাকিবে । র্তাহার সন্নিধানে অসৎবাক্য-উচ্চারণ, ক্রীড়া ও হান্ত পরিত্যাগ করিবে । স্বামীর গৃহদাসীদিগকেও পাপমনে দর্শন করিবে না । তাহদের সহিত নির্জনে শয়ন ও হাস্ত-কৌতুক বর্জন করিবে। প্রভুর শয্যা, আসন, যান, বসন, ভাজন অর্থাৎ পানাদি-পাত্র, পাদুকা, ভূষণ, শস্ত্র—আপনার প্রয়োজনে নিয়োজিত করিবে না । যদি ভৃত্য অপরাধ করে, তাহা হইলে প্রভুর সমীপে ক্ষম। প্রার্থনা করিবে । প্রভুর নিকট খৃষ্টতা, প্রৌঢ়বাদ (জ্যেঠামি ও লম্বাচোঁড় কথা) এবং সমব্যবহার-প্রদর্শন পরিত্যাগ করিবে । হে শিবে । ভৈরবীচক্র ও তত্ত্বচক্র ব্যতীত সকল বর্ণ স্বস্ব বর্ণের সহিত ব্রাহ্মবিবাহ ও ভোজন করিবে । কিন্তু হে মহেশানি ! উভয় স্থলেই অর্থাৎ তত্ত্বচক্রে ও ভৈরবীচক্রে শৈব-বিবাহ কথিত হইয়াছে এবং ঐ স্থলে ভোজন ও পানের সময় বর্ণভেদ নাই। এই দুই শ্লোকের তাৎপৰ্য্য এই যে, শৈব বিবাহে বর্ণবিচার নাই এবং শৈব-বিবাহে বিবাহিতা স্ত্রী চক্রদ্বয়ে প্রশস্ত,—অন্য সকল কাৰ্য্যে ব্রাহ্ম-বিবাহে
