পাতা:মহানির্ব্বাণ-তন্ত্রম্‌ (শ্যামাচরণ কবিরত্ন).pdf/৩২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশোল্লাসঃ । শ্রত্ব শাস্তবপূৰ্ম্মাণি বর্ণাশ্রমবিভেদত: | অপর্ণ পরয়া প্রত্যা পপ্রচ্ছ শঙ্করং প্রতি ॥ ১ শ্ৰীদেবুবাচ। বর্ণাশ্রমাচারধৰ্ম্মীঃ সংস্কার লোকসিদ্ধয়ে । কথিতাঃ কৃপয়া মহং সৰ্ব্বজ্ঞেন ত্বয় প্রভে ॥ ২ কলীে দুৰ্ব্বত্তয়ে লোকাঃ কামক্রোধান্ধচেতস: | নাস্তিকাঃ সংশয়াত্মন: সদেগ্নিস্থখৈৰ্ষিণ ॥৩ ভবন্নিগদিতং বস্তু নানুষ্ঠাস্তন্তি চুদ্ধিয়ঃ । তেষাং কা গতিরীশান বিশেষাদ্বন্ত খসি ॥৪ অপর্ণা দেবী বর্ণাশ্রম-বিভেদে শৈব-ধৰ্ম্ম শ্রবণ করিয়া পরম প্রীতি সহকারে শঙ্করকে জিজ্ঞাসা করিলেন ;–হে প্রভো ! তুমি সৰ্ব্বজ্ঞ। লোকযাত্র-সিদ্ধির জন্ত তুমি কৃপা করিয়া আমার নিকট বর্ণ এবং আশ্রমের আচার, ধৰ্ম্ম ও সংস্কার-সমুদায় কহিলে। কলিকালের মনুষ্যগণ, দুৰ্ব্বত্ত, কাম-ক্রোধাদি দ্বারা মূঢ়চেতা, নাস্তিক, ংশয়াপন্ন ও সৰ্ব্বদা ইন্দ্রিয়-মুখাভিলাষী। হে ঈশান ! সেই সকল দুৰ্ব্বদ্ধি লোকের তোমার কথিত পথের অনুষ্ঠান করিবে না; তাহা দিগের গতি কি, বিশেষরূপে বল। ১-৪। ঐসদাশিব কহিলেন,