ত্ৰয়োদশোল্লাসঃ । శీలిసిసి শ্ৰ সদাশিব উবাচ। যদুক্তং পরমেশনি মাতেব হিন্তকারিণি । নিঃশ্রেয়সং তল্লেকানাং ফলব্যাপৃতচেতসাম | ১৩৯ এতেষামুক্তকৃত্যানামমুষ্ঠানং পৃথকৃ পৃথক্ । বাস্তুযাগক্রমীদেবি কথয়াম্যবধীয়তাম্ ॥ ১৪০ পূৰ্ব্বেইহি নিয় তাহার: শ্বঃ প্রীত:স্নানমাচরেং । কুত্ব পৌৰ্ব্বত্ত্বিকং কৰ্ম্ম গুরুং নারায়ণং যজেৎ ৷৷ ১৪১ ততঃ স্বকামমুদিশু বিধিদর্শিতবত্মন । কৃতসঙ্কল্পকে মন্ত্রী গণেশাদীন সমৰ্চয়েৎ । ১৪২ বদ্ধ কাভং ত্রিনেত্ৰং রিদ্রমুখং নাগযজ্ঞোবীত শঙ্খং চক্ৰং কৃপাণং বিমলসরসিজং হস্তপদৈর্দধানম্। মানবগণের সম্পূর্ণ ফল প্রদ হয় না । ১৩২—১৩৮। শ্ৰীসদাশিৰ বলিলেন,-হে পরমেশ্বরি । মাতৃবৎ হিতকারিণি ! তুমি যে ক্রমাণুসারে কার্য্য করা বিহিত, এই কথা বলিয়াছ, ফলাসক্তচিন্তু লোকদিগের পক্ষে তাহা মঙ্গলকর । হে দেবি ! এই সকল উক্ত কাৰ্য্যের পৃথক্ পৃথক্ অনুষ্ঠান, বাস্তুযাগ হইতে আরম্ভ করিয়া, বলিতেছি, মনোযোগ কর । পুৰ্ব্বদিন আহারের সংযম করিয়া, পরদিন প্রাতঃস্নান করিবে, অনন্তর পেীৰ্ব্বাহিক কৰ্ম্ম সম্পন্ন করিয়া গুরু ও নারায়ণের পূজা করিবে । অনস্তুর কৰ্ম্মকৰ্ত্ত নিজ কামন উল্লেখপূর্বক ৰিধিনির্দিষ্ট পদ্ধতিক্রমে সঙ্কল্প করিয়া গণেশাদির পূজা করিবে । ১৩৯-১৪২ ৷ “বন্ধুক পুষ্পের ন্যায় রক্তবর্ণ, ত্রিনেত্র, গজেন্দ্ৰবদন, সৰ্পময়-যজ্ঞোপবীত-ধারী, করকমল-চতুষ্টয়ে শঙ্খ, চক্র, অসি এবং প্রফুল্ল-পদ্ম-ধারী, উদয়কালীন-নব-শশি-শোভিত-মৌলি,
