ত্রয়োদশোল্লাসঃ , 8>む গন্ধতন্মাত্রয়া স্বঃ যেন গন্ধধর ধর । তস্মৈ পরীক্সনে তুভ্যং পরমং গন্ধমৰ্পয়ে । ২৩• পুষ্পং মনোহরং রম্যং সুগন্ধং দেবনিৰ্ম্মিতম । ময়া নিবেদিতং ভক্ত্য পুষ্পমেতৎ প্ৰগৃহতাম্। ২৩১ বনস্পতিরসে দিব্যে গন্ধাঢ্য; সুমনোহর; ৷ আস্ত্রেয়ঃ সৰ্ব্বভূতানাং ধূপে প্ৰাণtয় তেহপয়ে ৷ ২৩২ সুপ্রকাশে মহাদীপ্তঃ সৰ্ব্বতস্তিমিরাপহঃ । সবাহাভ্যস্তরজ্যোতিদীপোহয়ং প্রতিগ্ৰন্থতাম ॥ ২৩৩ নৈবেদ্যং স্বাদুসংযুক্তং নানাভক্ষ্যসমন্বিতম্। নিবেদয়ামি ভক্ত্যেদং জুষাণ পরমেশ্বর ॥ ২৩৪ করিতেছি’ (মন্ত্র যথা ;–বিশ্বা—পয়ে) । “ষৎকর্তৃক গন্ধতন্মাত্র দ্বার গন্ধবতী পৃথিবী স্থষ্ট হইয়াছে, সেই পরমাত্মস্বরূপ তোমাকে পরম গন্ধ সমৰ্পণ করিতেছি” এই বলিয়া গন্ধ অপর্ণ করিবে ( মন্ত্র যথা ; —-গন্ধ-পয়ে )। ‘মনোহর, রম্য, সুগন্ধযুক্ত দেবনিৰ্ম্মিত এই পুষ্প ভক্তি-সহকারে নিবেদিত হইল, ইহা তোম। কর্তৃক গৃহীত হউক” এই বলিয়া পুষ্প প্রদান করিবে (মন্ত্র যথা –পুষ্পং-তাম্) । “বনস্পতিরস, স্বৰ্গীয়, গন্ধযুক্ত, স্বমনোহর ও সকল প্রাণীর আগ্রাণযোগ্য ধূপ তোমার ব্রাণের জন্ত অৰ্পিত হইতেছে’ এই বলিয়া ধূপ প্রদান করিবে ( মন্ত্র যথা ;– বন—প্যতে ) । “সুপ্রকাশ, মহাদীপ্তিশালী, সকল দিকের অন্ধকার-নাশক, বাহ ও আভ্যস্তর জ্যোতিষ্মান এই দীপ গ্রহণ কর” এই বলিয়া দীপ প্রদান করিবে । ( মন্ত্র যথা –সু—তাম্ )। স্বাক্ষুদ্রব্যযুক্ত, নানাপ্রকার ভক্ষ্য-সমন্বিত এই নৈবেদ্য ভক্তিপূৰ্ব্বক নিবেদন করিতেছি, হে পরমেশ্বর ! গ্রহণ
