なミ মহানিৰ্ব্বাণতন্ত্ৰম্। করুণাময় দীনেশ তবtহং শরণং গত: | ত্বৎপদন্তোরুইচ্ছায়াং দেহি মূৰ্ম্মি যশোধন । ১৩০ ইতি প্রার্থ্য গুরুং পশ্চাৎ পূজয়িত্ব স্বশক্তিতঃ। কৃতাঞ্জলিপুটো তৃত্বা তুষ্ণীং তিষ্ঠে গুরোঃ পুরঃ । ১৩১ গুরুর্বিচাৰ্য্য বিধিবদ যথোক্তং শিষ্যলক্ষণম। আহ্বয় কৃপয়া দদ্যাৎ সচ্ছিষ্যায় মহামমুম, ॥ ১৩২ উপবিশ্বাসনে জ্ঞানী প্রায়ুখে বাপুদুখঃ। স্ববামে শিষ্যমানীয় কারুণ্যেনাবলোকয়েৎ ৷৷ ১৩৩ ততঃ শিষ্যস্ত শিরসি ঋষিদ্যাসপুরঃসরম। জপেদঃশতং মন্ত্রং সাধকস্তেঃসিদ্ধয়ে ॥ ১৩৪ দ্বক্ষকর্ণে ব্রাহ্মণানমিতরেষাঞ্চ বামতঃ । সপ্তধ শ্রাবয়েন্মন্ত্ৰং সদগুরুঃ করুণানিধি ॥ ১৩৫ যশোধন ! আপনি আমার মস্তকে আপনার চরণ-কমলের ছায়! প্রদান করুন । ১২৭–১৩০ । শিষ্য এইরূপ পার্থনা করিয়া যথাশক্তি গুরুর পূজা করিবে ; পরে গুরুর সম্মুখে কৃতাঞ্জলিপুটে তুষ্ণীভূত হইয়া থাকিবে। অনন্তর গুরু যথাবিধানে যথোক্ত শিষ্য-লক্ষণ পরীক্ষাপূর্বক সৎ শিষ্যকে আহবান করিয়া কৃপাবিষ্টহৃদয়ে মহামন্ত্র প্রদান করবেন। পরে সেই জ্ঞানী গুরু পূৰ্ব্বমুখ বা উত্তরমুখ হইয়া আসনে উপবেশনপূর্বক শিষ্যকে আপনার বামদিকে বসাইয়া করুণাপূর্ণ-হৃদয়ে আবেলিকন করিবেন ; অনস্তর সাধকের ইঃসিদ্ধির নিমিত্ত ঋষিদ্যাস করিয়া শিষ্যের মস্তকে একশত আট বীর মন্ত্র জপ করিবেন। পরে করুণানিধি সদগুরু ব্ৰাহ্মণের দক্ষিণ-কণে, অদ্য জাতির বাম-কর্ণে সপ্তবীর মন্ত্র শ্রবণ করাইবেন । ১৩১-১৩৫ । হে কালিকে ! এই তোমার নিকট
