পঞ্চমোল্লাসঃ । Գ:» সন্ধ্য রক্তসমাক্কড়া বামনেত্ৰেন্দুসংযুত । তৃতীয়ং শৃণু কল্যাণি দীপসংস্থঃ প্রজাপতিঃ । ১১ গোবিন্দবিন্দুসংযুক্তঃ সাধকানাং সুখাবহ । বীজত্ৰয়াস্তে পরমেশ্বরি সম্বোধনং পদম্ ॥ ১২ বহ্নিকাস্তাবধি: প্রোক্তে দশাণোহয়ং মমু: শিবে । সৰ্ব্ববিদ্যাময়ী দেবী বিদ্যেয়ং পরমেশ্বরী ॥ ১৩ আদ্যত্রয়াণাং বীজানাং প্রত্যেকং ত্রয়মেব বা । প্রজপেৎ সাধকাধীশঃ সৰ্ব্ব কামার্থসিদ্ধয়ে । ১৪ বীজমাদ্যত্রয়ং হিতৃ সপ্তর্ণিাপি দশাক্ষরী । কামবাগ ভবতারাদ্য সপ্তর্ণিাষ্টাক্ষরী ত্রিধা। ১৫ আরোহণ করিবে, তাহাতে বামনেত্ৰ ( ঈ ), ইন্দু অর্থাৎ অসুস্বার যোগ করিয়া, দ্বিতীয় মন্ত্ৰ ( শ্রীং ) হইবে । কল্যাণি ! পশ্চাৎ তৃতীয় মন্ত্র শ্রবণ কর। প্রজাপতি ( ক ) দীপের ( রেফের ) উপর থাকিবে, তাহাতে গোবিন্দ ( ঈ ) এবং বিন্দু ( ং ) সংযোগ করিতে হইবে ; এই ( ক্রীং ) বীজ সাধকদিগের সুখজনক । এই বীজত্ৰয়ের পরে “পরমেশ্বরি !” এই সম্বোধন পদ। এই মন্ত্রের শেষাংশে বহ্নিকান্ত (‘স্বাহী এই পদ ) থাকিবে ; হে শিবে ! ( স্ত্রীংশ্ৰীং ক্রীং পরমেশ্বরি স্বাহ ) এই দশাক্ষর মন্ত্র কথিত হইল। সৰ্ব্ববিদ্যা-স্বরূপ এই মন্ত্রাত্মিক দেবী, পরমেশ্বরী বিদ্যা । সাধকশ্রেষ্ঠ সৰ্ব্বাভীষ্ট সিদ্ধির নিমিত্ত, আদ্য বীজত্ৰয়ের মধ্যে. একটী একটী বীজ কিংবা তিনটাই জপ করিবে। প্রথম বীজত্ৰয় ( হ্ৰীং শ্ৰীং ক্রীং ) পরিত্যাগ করিলে, কথিত দশাক্ষর মন্ত্র একটী প্রাক্ষর মন্ত্র ( পরমেশ্বরি স্বাহ ) রূপেও পরিণত হয় এবং এই স: fক্ষর মন্ত্রের পূৰ্ব্বে কামবীজ (ক্লং ) বাৰীজ ( ঐ ) তার ( ).যোগ করিয়া
