लभंभ अ४jांझ । * ఫిసి দ্যায় পরিত্যাগ করিলেন, এবং তছুৎপন্ন কলেবরকেও অপবিত্র বোধে অর বহন করিলেন না ; জগদম্বিকার পিতা বলিয়াই যদি দক্ষ প্রজাপতির গৌরববিশেষ থাকিত, তবে ঈদৃশ দুর্দশাই বা কিজষ্ঠ ঘটিৰে? ধৰ্ম্মের উপদেশকত্রী হইয়া যদ্যপি তিনি ঈদৃশ ব্যবহার না করিতেন, তবে “পতিতং পিতরং ত্যজেৎ,অর্থাৎ পতিত পিতাকেও পরিত্যাগ করিবে, এই শ্রুতি বাক্যটি একবারেইত উচ্ছিন্ন হইয়া যাইত; অতএব পাপমতি দক্ষ প্রজাপতিকে মুগ্ধ এবং বেদবাক্যের সাফল্যজন্য স্বেচ্ছাক্রমে অন্তহিত হইয়াছেন; তিনি স্বপ্রকাশ, নিত্য, জ্ঞানময়ী,ৰ্তার কখনই বিনাশ নাই এই কথা শুনিয়া মহাদেব বলিতৈ-লুমিস্তেন,চক্রপাণে। আপনার তাহার যথার্থ লীলা কীৰ্ত্তন করিতেছেন ; সতী আমার পরম প্রকৃতি, সৰ্ব্বান্তর্যামিনী, সাক্ষাৎ ব্রহ্মময়ী ; তঁর কখনই বিনাশ নাই। কিন্তু বিবেচনা করিয়া দেখ দেখি, অতি নিজন স্থানে স্থিরাসনে বসিয়া সুচিরকাল যোগানুষ্ঠান করিলে যদি ভাগ্যবলে সমাধিলাভ হয়, তবে সেই পূর্ণানন্দময়ীর সাক্ষাৎকার হইয়া রুতার্থম্মন্ত হওয়া যায়। এবম্বিধ গৃঢ়ৰূপিণী পরম প্রকৃতি আমার প্রতি প্রসন্ন হইয়া আকার পরিগ্রহও করিয়াছিলেন; যশহর দর্শন নিশ্চলান্তঃকরণ ব্যক্তিরও চুল্লভ, সেই পরম দেবীকে আমি নিরন্তর নয়ন দ্বারা অবলোকন করিতাম ; কিন্তু ঈদৃশ ভাগ্যোদয়ের অন্যথা হইলে কোন ব্যক্তি জীবিত থাকিতে পারে? ভগবন ! তাহার প্রসাদে আমার এই মৃত্যুঞ্জয়ত্ব পদকে এখন বিড়ম্বন বলিয়া জ্ঞান হইতেছে’; যদ্যপি মৃত্যুকে জয় না করিতাম, তবে সতীশোকে আমার এই পাষাণ হৃদয়
