পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/১৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ তাধ্যায় ; (? আমি কি বলিব ? নিজ গুণে করুণা করিয়া অামাকে অর পরম মায়াতে মুগ্ধ করিও না ; হে বিশ্বেশ্বরি ! তোমাকে নমস্কার করি ৷ ৮ ৷ অদ্য আমার জন্ম সফল ; তপস্যা ও সফল ; যে হেতু ত্ৰিজগতের জননী তুমি আমার কন্ঠ হইয়াছ । ৯ । হে মাতঃ ! তুমি নিত্যা • হইরা ও যখন নিজ লীলাক্রে আমার ভবনে পুত্ৰীভাবে জন্ম স্বীকার করিয়াছ, তখন আনি ধন্ত ; আমি কৃতকৃত্য। ১০ । 磯 মেনকার ভাগেরই বা সীমা কি বলিব ? বোধ হয় শত শত জন্মে এই ভাগ্য উপাৰ্জ্জন করিয়াছে। তাঙ্গা ন হইলে ত্ৰিজগতের মাতা যে তুমি, তোমার সে মাত হইল : । ১১। মেনকী কর্তৃক গৌরীর স্তব। মাতঃ স্তৃতিং ন জানামি ভক্তিম্বা জগদম্বিকে । তথাপ্যহমনুগ্রাহা ত্বয়া নিজগুণেনহি ৷৷ ১ ৷৷ ত্বয়া জগদিদং সৰ্ব্বং সুয়তে জগদম্বিকে । ত্বং মমোদরসংভুত ইতি লোকবিড়ম্বনং ৷ ২ ৷৷ হে মাতঃ ! হে জগদম্বিকে ! আমি ভক্তি ও স্তুতি জ্ঞাত নহি ; তথাপি তোমার নিজ গুণেরই আমার প্রতি অনুগ্রহ করা উচিত ৷ ১ ৷ হে জগদম্বিকে ! তুমি এই সমস্ত সংসার প্রসবি করিয়া থাক ; তুমি হইয়। যে আমার উদরে জন্মগ্রহণ করিয়াছ, ইহা লোকবিড়ম্বনামাত্র ৷ ২ ৷৷ দেবী কহিলেন। জননি! অামি যশবদীয় শুভাশুভ কৰ্ম্মের ৩। অর্থাৎ ক্ষয়োদয় রহিত ।