পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৩০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুস্ত্রিংশতমোধ্যায়। কীৰ্ত্তিকেয়ের জনক জননীর পরিচয় । ব্যাসদেব কহিতে লাগিলেন, হে মুনিসত্তম । তদনস্তর দেবগণ প্রহৃষ্টমনে গিরিজমজকে গন্ধ, পুষ্প, অর্ঘ্য ও ধূপ দান দ্বারা প্রসন্ন করাইয়া সমাদরানুসারে নানাবিধ স্তব স্তুতি করিয়া মহেশ-সন্নিধনাভিমুখে গমন করিলেন । প্রজেশ্বর ব্রহ্মা, হংসবাহন বিমানে আরোহণ করিয়া কুমার সমভিব্যাহারে যে স্থানে রম্য হৈম সিংহাসনোপরি অসীন হইয়া মহেশ্বর, মহেশ্বরীর সহিত অবস্থিত আছেন, সেই খানে উপনীত হইলেন। তদনন্তর ভক্তিপূর্বক পাৰ্ব্বতী ও চন্দ্রশেখরকে নমস্কার করিয়া মহাবাহু ষড়াননকে চতুরানন কহিতে লাগিলেন ; হে বৎস! ত্ৰিজগতের অfরাধনীয়া সুরেশ্বরী তোমার জননী, যাহার পদ স্কুজ জগতের পূজনীয়,সেই জগজ্জনক দেবাদিদেব মহাদেব তোমার জনক । তুমি ইহাদের সন্তান ; অতএব ইহাদিগকে (যথাবিধি) নমস্কার কর । হে মহামতে ! তুমি ( এখন ) এখানে থাকিয়া অখিল সংসার পালন করিতে থাক। ব্যাসদেব কহিতে লাগিলেন, হে মুনিসত্তম ! শিব ও শিবানী ব্রহ্মার মুখ হইতে এই কথা শ্রবণ করিয়া ( তাহাকে ) ঔরস পুত্র বলিয়া অবধারণ করিলেন। তদনন্তর পাৰ্ব্বতী, প্রীতুিসংযুক্তমনে নমস্কারী নন্দনকে অঙ্কে উপবেশন করাইয়া পরমানন্দ অমু ভব করিলেন। মহেশ্বরও সস্তান লাভ করিয়া হর্ষসমকুল \3br