উনচত্তারিংশ অধ্যায় । We२१ কয়িয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, হে তাত হনুমান ! তুমি কি জানকীকে সন্দর্শন করিয়াছ ? রামবাক্যে, রামানুচর লঙ্কাপুরের তদৃত্তান্ত ঐরামের গোচর করিল। হে মহামতে ! যে প্রকারে সীতাসন্দর্শন সঙ্ঘটন হইয়াছে, যে প্রকারে লঙ্ক পুরী দগ্ধ হইয়ছে, যে প্রকারে লঙ্কেশ্বরী লঙ্ক পরিত্যাগপূর্বক স্বস্থানে প্রস্থান করিয়াছেন, ও জানকী যেৰূপ বলিয়া দিয়াছেন, তত্তাবতই বিস্তারিগুৰুপে রামচন্দ্রের নিকটে বর্ণন করিল। তদনন্তর রাঘব, সকল বানরসৈন্তে পরিবৃত হইয়া রাক্ষসেন্দ্র-রাবণ বিনাশ জষ্ঠ শ্রাবণ মাসের শুক্লপক্ষীয় দশমী তিথিতে যাত্ৰা করিলেন । হে মুনে ! (যখন রামচন্দ্র কপিসৈদ্যসমভিব্যাহারে সিন্ধুতীরে উপনীত হইলেন, ( সে সময় ) রাক্ষসাধিপতি রাবণ অমাত্যবর্গকে আহবান করিয়া সুমন্ত্রণা-অবধারণা খ উপবিষ্ট হইল । তখন সকল-সচিব শ্রেষ্ঠ মহাবুদ্ধিসম্পন্ন বিভীষণ দশাননকে সংগ্রাম হইতে সৰ্ব্বপ্রকারে বিমুখ হইতে নিষেধ করিয়া সীতাপ্রত্যপর্ণজন্য বারংবার শ্রীরামের বলবীর্য্যের কথা বলিতে লাগিল । হে মুনে। দশগ্ৰীব তাকে ক্রুদ্ধ হইয়া তাহাকে পদপ্রহার করিল। সাক্ষাৎ ধৰ্ম্মৰূপী বিভীষণ, ( তা হাতে ) ক্রোধাভরে মন্ত্রিচতুষ্টয়ের সহিত রামচন্দ্রসন্নিধানে উপश्ऊि श्ड्रेन ।
