g महांस्छां★णबद्ध । . 9ףסי প্রথমেই রাম লক্ষণের সহিত মহাবীর রাবণের যুদ্ধারম্ভ হয়। প্রক্ষিপ্ত ব্ৰহ্মাস্ত্র সমূহ বর্ষণ পূর্বক যাহার রণ নৈপুণ্য স্বচক্ষে নিরীক্ষণ করিতেছিল, তাহদেরও হৃদয় কদর উদ্বেলিত করিল। দুরাচীর নিশাচর, সম্মুখে বিভীষণকে বিরাজমান দেখিয়া করে যমদণ্ড সদৃশ অমোঘ শক্তি ধারণ করিল। লক্ষণ, সন্মুখবর্তী থাকিয়াও জাজ্জল্যমান সেই শক্তিকে বিভীষণ-জীৰননাশোদ্যতা জানিয়া তদীয় জীবন রক্ষণে সবিশেষ যত্নবান হইলেন। দশানন, তদর্শনে লক্ষণকে লক্ষ্য করিয়া সেই শক্তি পরিত্যাগ ও মহাবল লক্ষণকে তদ্বারা বিদ্ধ করিল। অগত্য, সুধম্বা লক্ষণকে শক্তি প্রভাবে প্রপীড়িত ও মুছিত হইয়া ধরাশায়ী হইতে হইল। তদনন্তর লক্ষণকে লঙ্কাপুরে গ্রহণ বাসনায় লঙ্কাধিপ , যেমন বাহুদ্বয় প্রসারণ পূর্বক তাহার অঙ্গস্পর্শ করিল, অমনি বীৰ্য্যবান পবননন্দন, তাহার প্রশস্থ বক্ষঃপ্রদেশে সুদৃঢ় মুষ্টি প্রহার করিল। . প্রবল প্রহারে প্রপীড়িত হইয় রাক্ষসরাজ, রুধির বমন করিতে করিতে মুচ্ছিত হইয়. রথোপরি ধজযষ্টি অবলম্বন করিল। . . . . . পরে, কিয়ৎক্ষণের পর সংজ্ঞা লাভ করিয়া বেগে ধনুধারণ পূর্বক মারুতি নিপাতাভিলাষে অগ্রসর হইল। রামচন্দ্র, মারুতের মস্তক সদৃশ ছুজয় দশাননকে সম্বোধন করিয়া করে বিশাল শরাসন গ্রহণ পূর্বক বলিতে লাগিলেন, রে রাক্ষসরাজ ! ৰদি রণ পরিহার পূর্বক পলায়ন মাংকর, তবে নিশ্চয়ই অদ্য তোমাকে নিপাতিত করিব। এই কৰা
