পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৪০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একপঞ্চাশত্তমোধ্যায় । \రిసిన ৪। কামবনিত রতি, নন্দনন্দনদর্শনার্থে এখানে সমুপাগত হইয়াছেন । ( এদিকে ) শ্ৰীকৃষ্ণ, তাহাকে মায়াবিনী রাক্ষসী অবগত হইয়। লোচনদ্বয় নিমীলন পূর্বক পর্যাঙ্কে অবস্থিত থাকিয় তাহাকে দেখিতে লাগিলেন। সেই ক্রুরা নিশা চরী , সৌম্যমূৰ্ত্তি পর্য্যঙ্কস্থ শিশুকে, মূৰ্ত্তিমান অনলের তৃণয় অবলোকন করিয়া শান্তবাক্যে যশে দি কে বলিতে লাগিল, হে সখি ! যশোদে ! আমি, শতজন্মাঞ্জিত তোমার ভাগকে বহুফলপ্রদত বলিয়া মানি। যে হেতুক তোমার সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর সুকুমার তনয় লাভ হইয়াছে । আমি অদ্য খাম, সৰ্ব্বঙ্গসুন্দর তোমার সন্তানকে অবলোকন করিয়৷ সাতিশয় হর্ষপ্রাপ্ত হইলাম । আহা ! তোমার সুন্দর সন্তান চিরজীবী হউক । রাক্ষসী এই প্রকার স্নেহ সম্বন্ধীয় সুললিত বাক্য প্রয়োগ করিয়া যশে দশকে অঙ্কে একবার সন্তান প্রদান করিতে সলিল যশোদা তদ্বাক্য শ্রবণে ত হার ফ্ৰেণড়ে স্থত সমপণ করিলেন । রাক্ষসীও অবসর প।ইয়া সন্তানের মুখ মধ্যে বিষমিশ্রিত স্তন্য ক্ষেপ করিল। তখন শ্ৰীকৃষ্ণ তাহকে কুর রাক্ষসী পূতন বলিয়া জানিতে পারিয়া ওষ্ঠার তদীয় স্তন পেষণ পূর্বক একেবারে তাহার প্রাণের সহিত পয়ঃপান করিলেন । তদনন্তর সেই রাক্ষসী, সুন্দর রূপ পরিহার পূর্বক ভীমৰূপ ধারণ করত “ছাড় ছাড়” এই কথা বলিয়৷ পাণ পরিত্যাগ করিল। তখন, ভীমবদন পূতন, পৃথিবীকে প্রপীড়িত করিয়া গোকুল