একপঞ্চাশত্তমে ধ্যায় । 없이 ও মোহিত হইল, এবং শৈল, উপবন ও কাননসহ পৃথিবীকে প্রকম্পিত করিয়া ধরাপৃষ্ঠে অঙ্গ পাতন করিল। তখন কালী, তীক্ষু আসি দ্বারা পুনঃ পুনঃ তাহকে আঘাত করিয়া তাঙ্গকে ছিন্ন শিরা করিলেন এবং পুনৰ্ব্বার বালক দেহ ধারণ করিয়| তদীয় বলে রিজ করিতে লাগিলেন । ( এ দিকে ) নে সময়ে যশোদা সেই স্থলে উপস্থিত হইলেন, সে সময়ে মত দ্রিসদৃশ ছিন্নশির শোণিতপ্রভ তামুরকে নিহত দেখিয়া বিস্ময় প্রাপ্ত হইলেন এবং পুত্রকে ইতস্ততঃ অম্বেষণ করিতে লাগিলেন। পরে তৃণাবর্তের বক্ষবিহার শু মসুন্দরের সুপ্রসন্ন হাস্যমুৰ্ত্তি অবলোকন করিয়া “বৎস ! বৎস ” এই কথা বলিয়। স্নেহভরে র্তাহ কে অঙ্কে ধারণ করিলেন । তখন নন্দ, সেই খানে উপনীত হইয়া ঘোরৰপী, শোণিতাক্ত ও ভূপৃষ্ঠে পতিত অসুরকে তদবস্থ দেখিয়া গ্ৰীকৃষ্ণ তহিকে নিপাতি ত করিয়াছেন বলিয়া, সাতিশয় হর্ষপ্রাপ্ত হইলেন । দেবী ভগবতী এই প্রকার নয়া-প্রভাবে পুরুষ দেহ ধারণ করিয়া অবস্থান করিতে লাগিলেন । নন্দ যশোদার পূর্ব জন্মের তপস্যার ফল প্রদানজষ্ঠ বালভাবে গোকুলে ত হার বাল্য লীলা হইতে লাগিল । এ দিকে ভগবান শস্তু নিজাংশ হইতে বৃকভানু গৃহে বৃকভানুনন্দিনী রাধিক নামে প্রাদুভূত হইলেন। গোপশ্ৰেষ্ঠ আয়ান, র্ত হুকে বিধিপূৰ্ব্বক বিবাহ করলেও শস্তুর ইচ্ছানুসারে তাহার (অয়নের ) ক্লীবত্ব ग अझैन झ्हेन । সেই রাধিক প্রতিদিন কমললোচন কৃষ্ণের নিকট গমন (t ,
