পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৪২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰিপঞ্চাশত্ৰুমোধ্যায় ! 越>を ষ্যই নাকি? বিবিধ রাগরঞ্জিত বিচিত্র পুত্তলিকা, ঈষৎ ঈষৎ দোলায়িতভার দর্শন করিয়া মনে করিলেন যে, এই রামকৃষ্ণ ইহাতে অণুমাত্র সংশয় নাই। নতুবা প্রাকৃত দেহের ঈদৃশৰূপ ঘটন। কখনই হয় না। এই ভাবিয়। দ্রুতপদে গমন করত রামকৃষ্ণের চরণগ্র ভূমিতে প্রনতভাবে দণ্ডের স্যায় পতিত হইলেন । তদর্শনে রামকৃষ্ণ ঈষৎ লজ্জিত ভাবে সেই ত্রিভঙ্গ ভঙ্গী ত্যাগ করিয়া বলিতে লাগিলেন, কেগো আপনি ? কেনই বা এ প্রকারে প্রণত হইলেন? গাত্রোথান করুন, এই বলিয়া ভক্তবৎসল কৃষ্ণ, সেই ভক্তচূড়ামণি অত্ররের হস্ত ধারণ” করিয়া প্রেমসম্ভাষণে ক্ষিতিতল হইতে উত্থিত করিলেন । অত্রুর গাত্রে থান করিয়া নিজাগমনের কারণ এবং কংসের মন্ত্রণ প্রকাশ করিতে লাগিলেন । অক্ররের নিবেদন। অত্র র বলিলেন দয়াময়! আপনাদের দুই জনকে মধুপুরী লইয়া যাইতে দুষ্টাত্মাকংস আমাকে প্রেরণ করিয়াছে। মন্ত্রীদের সহিত সেই দুষ্টমতি পরামর্শ করিরাছে যে, তোমাদের দুইজনকে মল্লযুদ্ধ দ্বারা নিপাত করিবে। কিন্তু আমি নিশ্চয় জানি তোমরা বিশ্বtধার, তোমাদিগে জয় করে এমন কেহই নাই। কেবল (দুরাচার কংস প্রভৃতি ভূভার হরণের নিমিত্তে) নিজ লীলাক্রমে পুংদেহ ধারণ করিয়া মায়াময় মনুষ্য ৰূপে জন্মগ্রহণ করিয়ু নদের এবং যশোদার ভাগ্যাতিশয় বশত তাহদের পূর্ব জন্মীয় তপস্যার সম্পূর্ণ ফল প্রদান করিবার জন্য পুত্রছল অবলম্বন