পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৪৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

霸剑 महांङां★ांचङ ! আর কালবিলম্ব বা কোন কধা অপলাপ না করিয়া যছ। জানিয়াছ অবিলম্বে আদ্যোপান্ত সৰল কথাই ব্যক্ত কর । সখি ! দেখ, অশনিপাত শুনিতে কি ভয়ঙ্কর ? কিন্তু পতন হইলে আর কোন ভয় থাকে না। অতএব আমাদের অদৃষ্টানুযায়ী যাহা হয় হইবে, এখন পরিজ্ঞাত বিষয় অামাদের গোচর কর । এইৰূপে বৃন্দার বাক্য শুনিতে শুনিতে ত্রীরাধিকার বঙ্গলকমল শুষ্ক প্রায় হইয়া আসিল । র্তাহার মুখশশী জামুত বৃত শশধরের ন্যায় নিম্প ভ ও মলিন হইতে লাগিল। এভক্ষণ যে পূর্ণেন্দু সদৃশ মুখমণ্ডল সমস্ত বনভূমীকে উজ্জল করি স্নাছিল, এখন তাহ সমান্য দীপালোক সাপেক্ষ হইয়। পড়িল— রাহুগ্রস্ত কলfধরের ন্যায় যেন পুর্বচিহ্নও আর দেখা গেল না । অনন্তর তিনি এক মধীর গাত্র অবলম্বন করিয়া বিসখার প্রতি কহিতে লাগিলেন, বিসখে ! অতঃপর তুমি অকুতোভয়ে সমস্ত বৃত্তান্ত বর্ণনা কর । আমার নিমিত্ত শঙ্কিত হইও না। আর তুমি এরূপও মনে করিও না যে, আমি ঐ সকল কথা শ্রবণ করিয়। প্রাণ পরিত্যাগ করিব। আমার যেৰূপ কঠিন প্রাণ, তাহাতে কি সেই শ্যামসুন্দরের বিচ্ছেদ-বাক্যবাণ অামায় সংহার করিতে পারে ? না ধৰ্ম্মরাজ আমার প্রতি এমনিই প্রসন্ন, যে কৃষ্ণবিরহে আমি ব্যথিত ও শোক সন্তপ্ত হইলে, তিনি উহা হইতে আমার তাপিত প্রাণকে শীতল করিবার ও নিদ্ধতি দ্বিার নিমিত্ত জামায় আলিঙ্গন সহকারে গ্রহণ করিবেন? সখি ! কদাচ সে চিন্তাকে মনে স্থান দান