পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৬২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একসগুতিতমোছধ্যায়। \აky4 দর্শন করে তাহারও নিকটে গমন করিও না ; যে ব্যক্তি গঙ্গাকে ধ্যান করে সেও আমার দণ্ডনীয় নহে, প্রতু্যত তাদৃশ ব্যক্তিকে দর্শন করিলে প্রণাম করিতে হয় ; গঙ্গাতে যে ব্যক্তি দেহ ত্যাগ করে, আমি তাহার আজ্ঞার বশীভূত হই ; সুরেন্দ্রগণও র্ত হাকে নমস্কার করেন ; অতএব তাহার সম্বন্ধে যমদণ্ডের কথাই কি । সংযমনীপতি স্বকীয় দূতগণের নিকটে গঙ্গর মহাস্থ্য এই প্রকার বর্ণনা করিলে, যমদূতগণ রোমাঞ্চিতগাত্র হইয়। কিঞ্চিৎ কাল চিত্ৰপুত্তলিকার ন্যায় রহিল। বেদব্যাস বলিতেছেন, সংযতমন’হইয়া যে ব্যক্তি এই অধ্যয় পাঠ করিবে, সে ব্যক্তি সমূহপাপকারী হইলেও, যমদূত হইতে তাহার কিঞ্চিমাত্র ভয় থাকিবে না। ইতি মহাভাগবতে মহাপুরাণে সপ্ততিতমে ইধ্যtয়ঃ । একসপ্ততিতমোহ ধ্যায় । মহাদেব নারদকে বলিতেছেন, বৎস নারদ ! গঙ্গার মাহাত্ম্য আরও বলিতেছি শ্রবণ কর। যে ব্যক্তি গঙ্গাতে জ্ঞান পূর্বক দেহত্যাগ করে, সে ব্যক্তি কৈবল্যধাম প্রাপ্ত হয় । অজ্ঞান থাকিয়। গঙ্গায় দেহ ত্যাগ করিলে শিবলোক প্রাপ্ত হয়। যে কোন স্থানে মৃত ব্যক্তির মাংস কিম্বা অস্থি: খণ্ড যদি গঙ্গায় পতিত হয়, তাহাতেও সে ব্যক্তির স্বৰ্গলাভ