পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৬৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চস গুক্তিতমেধ্যয় । , १० १ স্পর্শ করিতেও সমর্থ হয় না । হে মহামতে ! জপ্য মস্ত্রের নিৰ্ব্বিয়েই সিদ্ধি হয়। এই কবচ কণ্ঠে অথবা বাহুতে যে জন ধারণ করে সে জনা সৰ্ব্ববিদ্যাতে বিশারদ হয় এবং তাহার তা জ্ঞা অব্যাহত হয় ; কবচ ধারণ করিয়া যে স্থানে গমন করে, সেই স্থানেই সুখ লাভ করে, দিনে দিনে মঙ্গলের সমুন্নতি হয়। যে ব্যক্তি প্রযতমনা হইয়। এই অদ্ভূত কবচ পাঠ করেন, আমি নিশ্চয়ই বলিতেছি, তিনি দেবীর পদবী প্রাপ্ত হন । ইক্তি মহাভাগবতে মহাপুরাণে চতুঃ সপ্ততিস্তমোছধ্যtয় সমাপ্ত । পঞ্চসপ্ততিতম অধ্যায় । সাহ দেল বলিতেছেন: বৎস নীরদ ! শ্রবণ কর । বৈশাখ মাসের তৃতীয় তিথিতে যে ব্যক্তি সেই পীঠস্থানে চণ্ডিকাদেবীর পূজা করিয়া নিজ মন্ত্র জপ করেন, তাহার কোটিগুণ” মহাপুণ্য জন্মে এবং চরমে পরম ধাম প্রাপ্ত হন । শিবরাত্রি চতুর্দশীতে প্রযতচেত হইয়া সৰ্ব্বতীর্থময় সেই পুণ্যক্ষেত্রে উপবাস করিয়া যে নর প্রহরে প্রহরে ক্ষেত্রস্থ আমাকে পূজা করে, যে শতঅশ্বমেধজন্ত মহাপুণ্য প্রাপ্ত হয় ; ঐ চতুর্দশী তিথিতে মহাতীৰ্থ কাশীতে স্নানদান এবং শিবার্চমজন্য যে অসীম পুণ্যরাশি জন্মে ; কুরুক্ষেত্র স্থানে সহস্ৰ সহস্ৰ, কোটি কোটি গো.দান করিলে যে পুণ্যরাশি জন্মে ; কামাখ্যাতীর্থে ঐ তিথিবিশেষে শিবপূজা কুরিলে তদপেক্ষ অধিক ফল হয়।. হে মুনে।