পৰৱৰ্ণৰ অষ্টাদশাধিকদ্বিশততমোহধ্যায়ঃ । ২১৭৫ উদ্ধালকসুতং দৃষ্ট শ্বেতকেতুং মহাত্রতম। যথাস্যায়ঞ্চ সংপূজ্য দেবলং প্রত্যভাষত ॥২৬ কন্যে । এষ মহাভাগে ! প্রাপ্তো মুনিকুমারকঃ । বরয়ৈনং মহাপ্রাজ্ঞং বেদবেদাঙ্গপারগমৃ ॥২৭ তচ্ছত্ন কুপিত কন্যা ঋষিপুত্ৰমুদৈক্ষত। তাং কস্তামহ বিপ্রৰ্ষিঃ সোহহং ভদ্রে । সমাগতঃ ॥২৮ অন্ধোহহমত্র তত্ত্বং হি তথা মন্যে চ সৰ্ব্বদা । বিশালনয়নং বিদ্ধি তথা মাং হীনসংশয়মৃ ॥২৯ বৃণীম্ব মাং বরারোহে ভজে চ ত্বমনিন্দিতে । যেনেদং বীক্ষতে নিত্যং বৃণোতি স্পৃশতেইথবা ॥৩৭ ভারতকৌমুদী উদালকেতি। মহরিতং ব্রহ্মচৰ্য্যং যন্ত তম্ ॥২৬ কল্প ইতি। প্রাপ্ত আগত । ববয় বরত্বেন গৃহাণ ॥২৭ তদিতি । কুপিত, অন্ধত্বনন্ধত্বসমাবেশাভাবেইপ্যাগমনাদিতি ভাব: ॥২৮ S DD BBS BB BBB BBB BBBS BDD BBB BBBS BBBBDD BBBB পদার্থে বিশালবৃষ্টি ॥২৯ তাহার পর কোন সময়ে ‘শ্বেতকেতু নামক গ্লুক মুনিকুমার সেই বৃত্তান্ত শুনিয়া আদিরসহকাবে সুবর্চলাকে গ্রহণ করিবার জন্য সেই আশ্রমে সত্বব দেবলের নিকট আগমন করিলেন। তিনি বিদ্বান, ন্যায়নিপুণ, ব্ৰহ্মচারী, মন্ত্রেব উহ ও আপোহবিধানবিৎ, বেদহিতৈষী, বেদবিং, বেদতত্ত্বজ্ঞ, ক্রিয়া ও কল্পশাস্ত্রে বিশারদ, আত্মতত্ত্বে বিশেষজ্ঞ ও গুণের সাগর ছিলেন এবং তাহাব পিতাও জীবিত ছিলেন ॥২৩—২৫ তখন দেবল উদালকেৰ পুত্র ব্রহ্মচারী শ্বেতকেতুকে দেখিয়া যথানিয়মে তাহার সন্মান করিয়া সুবর্চলাকে বলিলেন—॥২৬ ‘মহাভাগে । বংসে । এই ঋষিকুমাব আসিয়াছেন। ইনি বেদ ও বেদাঙ্গে পারদর্শী মহাপ্রাজ্ঞ ; মুতরাং তুমি ইহাকে বরণ করা ॥২৭ পিতাব সেই কথা শুনিয়া স্ববর্চলা ক্রুদ্ধ হইয়া শ্বেতকেতুব প্রতি দৃষ্টিপাত কবিল ; তখন শ্বেতকেতু তাহাকে বলিলেন—ভদ্রে । আমি আসিয়াছি ॥২৮ আমি অন্ধ, ইহা সত্য এবং আমি সৰ্ব্বদা সেইরূপ মনেও করি। আবার তুমি আমাকে বিশালদৃষ্টি এবং সন্দেহশূন্ত বলিয়াও অবগত হও ॥২৯
